Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
যারা মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করেন তাদের জন্য খুবই চমকার একটা এক্সটেনশন হলো Pearl Crescent Page Saver । এটি দিয়ে ফ্লাশ কনটেন্টসহ যেকোন ওয়েবপেজের সম্পূর্ন ছবি তুলতে পারবেন। এই ওয়েবপেজের ছবিটি হবে PNG or JPEG format এর।
Pearl Crescent Page Saver ইনস্টল করার পদ্ধতি:
- প্রথমে নিচের লিংকে যান।
- এরপর Install Page Server Basic এ ক্লিক করুন।
- অত:পর মজিলা এডঅনে ইনস্টল করে ইহা রিস্টার্ট করুন।
ব্যবহার করার পদ্ধতি:
মজিলা রিস্টার্ট হলে সবার উপরে ডানদিকে একটি ক্যামেরা দেখতে পাবেন। এই ক্যামেরায় ক্লিক করে আপনার প্রয়োজনীয় ওয়েবপেজের ছবি তুলুন। আর হ্যাঁ, এর সেটিং-এর বিভিন্ন অপশন পরিবর্তন করে ছবি রিসাইজ করা যাবে।(সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ)
কম্পিউটার টিপস
টিপস এন্ড ট্রিকস
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
রেসিডেন্ট এভিল ৫
(এক্সবক্স ৩৬০, পিএস ৩)
এই গেমের সেটিং ও আফ্রিকান ভুত জোম্বিদের নিয়ে বির্তক চলছেই তারপরে রেসিডেন্ট এভিল ৫ এমন একটা গেম যা ২০০৯ সালের অন্যতম সেরা গেম। বাজারে আসার আগেই এই গেম আলোড়ন তৈরি করেছে। আগের তুলনায় এখন এই গেমে আরো অনেক অস্ত্র ও অনেক অপশন বা বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে। আর এগুলো সবই অনেক দ্রুত গতির। এখন এর ভক্তরা অপেক্ষায় রয়েছে তাদের প্রথম রেসিডেন্ট এভিল গেম যা পিএসথ্রি ও এক্সবক্স ৩৬০ এসেছে।কিলজোন ২
( পিএস৩)
এখন থেকে চার বছর আগে আমরা কিলজোন ২ এর অংশ বিশেষ দেখেছি। কিন্তু তারপরেই এর আর কোন খবর ছিল না। এ বছরে এই গেমটি আবার এলো বাজারে।স্ট্রিট ফাইট ৪
(পিএস থ্রি, এক্সবক্স ৩৬০, পিসি)
পূর্বের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেই এ বছরের অন্যতম সেরা গেম এটি। এটি এবার কনসোল সংস্করণে এসেছে। এটি ২ডি বানানো, কিন্তু তার রং, এনিমেশন এবং ভিজুয়াল ইভেক্ট সব মিলিয়ে গেমটিকে স্ট্রিট ফাইটারের যতগুলো সংস্করণ হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম সেরাতে পরিণত করেছে।স্কেট ২
(পিএসথ্রি,এক্সবক্স ৩৬০)
২০০৭ সালে স্কেট নামের গেমটি বলা যায় টনি হক নামের প্রতিষ্ঠানটিকে স্কেটবোর্ড গেম থেকে হটিয়ে দিয়েছিল। এক চমৎকার খেলার স্টাইল যা এক এনালগ স্টিক ওরফে লাঠি দিয়ে খেলা হয় যেখানে এক মজার শহরে স্কেট করা হয়। এখন এই গেম নির্মতারা এতে আরো ভিন্ন ধরনের নড়াচড়া ও অনেক এলাকা এতে যোগ করেছেন। গেম খেলার জন্য আর কি চাই।আফ্রো সামুরাই
(এক্সবক্স ৩৬০, পিএস৩)
স্পাইক টিভির এই এনিমেশন ধারাবাহিক সিরিয়াল চলচিত্রেও সাফল্য লাভ করেছে। এরপর বাকী ছিল ভিডিও গেম তৈরি করা। এই গেম তৈরি করা হয়েছে কাছাকাছি খেলা যায় এমন সব অস্ত্র নিয়ে কিন’ এই গেমে কণ্ঠ দিয়েছে বিখ্যাত হলিউড অভিনেতা স্যামুয়েল এল জ্যাকসন ও রন পার্লম্যান। এই গেমে অ্যাকশন, শিল এবং গল্প সবই রয়েছে।
প্রজেক্ট অরিজিন
(পিএস৩,এক্সবক্স ৩৬০, পিসি)
মুল এফইএ-এর ২০০৬ সালে এক্সবক্স৩৬০ ও ২০০৭ সালে পিএস৩ নিয়ে আসা হয়েছিল। সে সময় এই গেমটি তার গল্প এবং গেমে বিচিত্র সব উপাদানের কারনে আলোচিত হয়। এফইএ-এর২ তার সেই সব উপাদান ফিরিয়ে আনছে এর সাথে আনছে ভয় পাওয়া ভুত, আর তাদের তাড়াবার জন্য শক্তিশালি অস্ত্র, এইসব ভুতেরা এখন আরো বড় পরিবেশে বাস করে।
দি গডফাদার ২
(পিএস৩,এক্সবক্স ৩৬০, পিসি),
গড ফাদার বইটি চলচিত্রে রূপ দেওয়া হয়। সে সময় কার্লিয়ানি পরিবারের কর্মকর্তাকে কেবল পর্দায় দেখেছেন। কিন’ এবার আপনি নিজেই এই পরিবারের সাথে মিশে কাজ করতে পারবেন, মানে গেম খেলতে পারবেন। এবার আপনিও একজন ডন হিসেবে নিউ ইর্য়ক, মায়ামি, ও কিউবার কিছু অংশ নিয়ন্ত্রণও করতে পারবেন।হালো ওয়ারস
(এক্সবক্স ৩৬০)
এই গেম মুল হালোর ২০ বছর আগের ঘটনাকে তুলে এনেছে এবং না, এখানে মাস্টার চীফ এখানে নেই। হালো ওয়ারস মুলত রিয়েল টাইম বা একই সময়ে পরিকলনা করার এক গেম। মুল হালো গেমসের মতো এখানে একজনই যোদ্ধা নয়, এখানে পুরো একটা যোদ্ধা দলকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। হালো বিশ্বের মাঝেই এই খেলা।কল অফ ডিউটি: মর্ডান ওয়ারফেয়ার২
(এক্সবক্স ৩৬০, পিএস৩)
পুর্বের গেমের মত এ বছর আরেকটি দারুণ গেম বাজারে এলো।ঘোস্টবাস্টার: দি ভিডিও গেম (এক্সবক্স ৩৬০, পিএস৩, পিএস২, উই, ডিএস)
ঘোস্টবাস্টার চলচিত্রের মতোই এই গেমটি। ঘোস্টবাস্টার মুভির লেখক ও তারকা ডান একরিওড। যদি এই চলচিত্রের তৃতীয় কোন ছবি হতো তা হলে তা এই ভিডিও গেমটির মতো হতো। এই গেমটি বাজারে আসতে দুই বছর সময় নেয়। এবার ভুতেরা নেমে এলো নিউ ইর্য়কের রাস্তায়।
রেড ফিকশন: গেরিলা
(এক্সবক্স ৩৬০, পিএস৩,পিসি)
এখানে অনেক ব্যক্তি আছে যারা অন্যদের গুলি করবে। এরা এই কাজটি করবে টাকার জন্য। এখানে খেলোয়ার একজন খনি শ্রমিকের ভুমিকায় অভিনয় করবে এবং সে মঙ্গলে যাবে যাতে বাড়তি কিছু আয় করা যায়। মঙ্গলের শাসকরা দুর্নীতিগ্রস্ত এবং সেখানে গিয়ে খেলোয়ার গেরিলা যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।বয়োশক২: সি অফ ড্রিমস (পিএস৩,এক্সবক্স ৩৬০)
পেস্নস্টেশন৩ সংস্করণে আপনি এর ছোট্ট সংস্করণটি দেখেছেন। তবে এই সংস্করণের মধ্যে দিয়ে গেমটির পুরো রোমাঞ্চ বোঝা যাবে না। মূল মজা পেতে গেমটি খেলতে হবে এক্সবক্সে।হালো ৩:ওডিএসটি
(এক্সবক্স৩৬০)
এই গেমটিকে সাধারণত হালো: রেকন নামে জানা যায়। ইউএনএসসি বা জাতিসংঘ রক্ষীর এক সৈনিক হিসেবে খেলেয়ার কেনিয়ায় যাবে তার সঙ্গীদের খুঁজতে, তবে ইতোমধ্যে পৃথিবী দখল হয়ে যাবে। যদিও এখানে খেলোয়ার মাস্টার চিফ বা প্রধান হিসেবে খেলতে পারবে না তবে সে বের করতে পারবে হালোর ২ এর পর পৃথিবীর কি দশা হল।টাককেন৬:
(পিএস৩, এক্সবক্স৩৬০)
২০০৭ সালে এই গেমটি জাপানে ছাড়া হয়। কিন’ এবার টাককেন ৬ পিএস৩ এবং এক্সবক্স উভয়টিতে জায়গা করে নেবে। এই নতুন গেমটিতে আরো নিত্যনতুন অস্ত্র যোগ হয়েছে, তার সাথে এতে বাড়তি কিছু চালও আছে। এতে পুরোন কিছু প্রিয় টাককেন চরিত্রকে আবার ফিরে এসেছে ও তার সাথে কিছু নতুন মুখও যোগ হয়েছে।বায়োনিক কমান্ডো
(এক্সবক্স৩৬০, পিএস৩)
এক অসাধারণ পুরোন গেম যেটি নতুন ভাবে থ্রিডি আকারে এলো নতুন প্রজন্মের কনসোলে। নাথান স্পেনার তার বায়োনিক হাত দিয়ে লড়াই করে। সে অআসেনসিয়ন সিটির মাঝ দিয়ে যাবার সময় তাকে সন্ত্রাসীরা বোমা মারে। এখন খেলোয়াররা কেবল জানবে তার কি করতে হবে। হ্যা এখানে খেলোয়ার আর কেউ নয় নাথান স্পেনার।ব্রম্নটাল লিজেন্ড
(এক্সবক্স ৩৬০, পিএস৩)
ব্রম্নটাল লিজেন্ডের আগমনের ঘোষণা আসে ২০০৭ সালে। এর পর সব চুপচাপ। গতমাসে এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডাবল ফিন প্রডাকশন এর এক বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান ইএকে পাওয়ার পর ২০০৯ সালে এই গেম বাজারে আসার সম্ভবনা তৈরি হয়। এখানে হলিউডের অভিনেতা জ্যাক স্নাক অভিনয় করেছেন, মানে কণ্ঠ দিয়েছেন। এখানে খেলোয়ার এডি রিগ এর ভুমিকায় খেলে যে হেভি মেটাল ব্যান্ড তৈরি করবে যাতে সে এক রক এন্ড রোল সেনাবাহিনী তৈরি করতে পারে। এর উদ্দেশ্য এক শয়তানের বিরুদ্ধে লড়াই।ম্যাস ইফেক্ট২
(এক্সবক্স ৩৬০, পিসি)
মার্চে বায়োওয়ারের প্রজেক্ট ডিরেক্টর ক্যাসি হাডসন গেম বিষয়ক সাময়িকীতে জানান যে ম্যাস ইফেক্ট এর ভক্তরা অবশ্যই পুরোন গেম ফাইল জমা রাখে। কারণ পরবর্তী গেমসেও তা কাজে লাগবে। সে কাজে লাগানো এমন ক্যারিসম্যাটিক হবে কে বুঝতে পেরেছিল।ফাইনাল ফ্যান্টাসি ১৩
(পিএস ৩, এক্সবক্স৩৬০)
এটা গেম প্রিয়দের জন্য ছিল এক বিশাল আনন্দের সংবাদ যখন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ঘোষণা দেয় এটি এক্সবক্স৩৬০ এ আসছে। এ বছর এটি আরো অসাধারণ চেহরায় এসেছে।গড অফ ওয়ার ৩
(পিএস৩)- এর পুর্বের দুটি সংস্করণ অসাধারণ দুটি গেম ছিল। নিরাশ করে নি তৃতীয়টিও।প্রোটোটাইপ
(এক্সবক্স ৩৬০, পিএস৩,পিসি)
এই গেমে খেলোয়ার আলেক্স মারসের এর ভুমিকায় খেলবে। গেমের মধ্যে আলেক্স নিজেকে খুঁজে বের করার চেষ্টায় রত।এর মাঝে সে লড়াই করে বিভিন্ন প্রাণী, সামরিক বাহিনীর সঙ্গে এবং যে কোন লোকের সাথে যার চেহারা বদলে যায়।
কম্পিউটার টিপস
গেমস
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
আমরা সাধারনত কোন সফটওয়্যারের Shortcut ডেস্কটপে তৈরী করে রাখি এবং ডেস্কটপে এর পরিমাণ বেশী হলে দেখতে বিশ্রী লাগে । তাছাড়া মাউস পরিচালনা করাও অনেকের কাছে ভালো লাগেনা । এতো সব ঝামেলা এড়িয়ে আপনি ইচ্ছে করলে ডেস্কটপে Shortcut তৈরী না করে এগুলোকে Keyboard Shortcut দ্বারা সহজেই এবং কম সময়ে ওপেন করতে পারেন । আর এই কাজটি করার জন্য আপনাকে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করতে হবে—
১) ডেস্কটপের start > All Programs বা Programs > যার Keyboard Shortcut তৈরী করতে চান তার উপর মাউসের ডান বাটনে ক্লীক করে Properties-এ ক্লীক করুন ।
২) যে উইন্ডো ওপেন হবে তার Shortcut Key-এর ঘরে ক্লীক করুন ।
৩) এবার Keyboard হতে Shift বা Ctrl বা Alt চেপে ধরে অন্য একটি Key (যে Key আপনি চান) চাপুন ।
৪) Apply করে ok করুন ।
৫) এবার Keyboard হতে “Ctrl+Alt+যে Key সেট করেছেন” চাপুন ।
দেখুন আপনার কাংক্ষিত সফটওয়্যারটি Keyboard হতে অতিসহজেই চালু হলো ।
Step-01:
Step-02:
(সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ)
কম্পিউটার টিপস
টিপস এন্ড ট্রিকস
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
১।প্রথমে একটা ফোল্ডার তৈরী করুন।
২।এটাকে রিনেইম করুন।
৩।এর পর ALT key চেপে ধরে টাইপ করূন ০১৬০।
৪।তারপর enter চাপুন ।
কম্পিউটার টিপস
টিপস এন্ড ট্রিকস
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
ইন্টারনেট ব্রাউজার হিসাবে মজিলা ফায়ারফক্স সকলের কাছে অতিপ্রিয়। এই ব্রাউজারটি তার গুণাবলী দ্বারা অগণিত ভক্ত তৈরি করেছে। যারা মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করেন তারাই বুঝেন কি জাদু করেছে এটি। প্রাখমিকভাবে এটি লোড হতে একটু বেশী সময় নেয় তার পর চরম গতি। আর যেকোন ওয়েবসাইট লোড দ্রুত আরও গতিসম্পন্ন করতে হাজির হলো ফায়ারফক্স প্রিলোডার। এই প্রিলোডারটি আপনার মজিলা ফায়ারফক্সটিকে দ্বিগুন গতিসম্পন্ন করতে ১০০% কার্যকর। এটি সেটআপ দেওয়ার পর আপনি সবসময় এটি হতেই মজিলা ফায়ারফক্স ওপেন করবেন, তাহলেই পেয়ে যাবেন চরম ও পরম গতি।
মাত্র ৮০৭ কিলোবাইটের ফায়ারফক্স প্রিলোডারটি নিচের লিংক হতে ডাউনলোড করুন:
চৎমকার এই এডঅনটি নিচের লিংক হতে ইনস্টল করুন-
সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন এবং প্রযুক্তির সাথে থাকুন।
মাত্র ৮০৭ কিলোবাইটের ফায়ারফক্স প্রিলোডারটি নিচের লিংক হতে ডাউনলোড করুন:
বিশেষ অফার (মজিলা ফায়ারফক্সের Coolpreviews addon):
মজিলা ফায়ারফক্সের Coolpreviews addon দ্বারা কোন ওয়েব লিংকে প্রবেশের আগে সাইটটি দেখে নেওয়া যাবে।চৎমকার এই এডঅনটি নিচের লিংক হতে ইনস্টল করুন-
বিশেষ অফার (Speedyfox):
ফায়ারফক্স-এর বিভিন্ন সেটিংস-এ SQLITE ডেটাবেজ ব্যবহার করে । আর বিভিন্ন সেটিংস এর সময় বিভিন্ন ধরনের ডেটাবেজ তৈরির হওয়ার ফলে ফায়ারফক্সের startup speed ও browsing speed কমে যায় । Speedyfox ইউটিলিটিটি কোন প্রকার ডেটা নষ্ট না করে ঐ ডেটাবেজসমূহকে নিরাপদে অপটিমাইজেশন করে । speedyfox নিচের লিংক হতে ডাউনলোড করুন।সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন এবং প্রযুক্তির সাথে থাকুন।
কম্পিউটার টিপস
সফটওয়্যার
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
এই চরম বিজ্ঞানের যুগে পরম প্রযুক্তির পিসি আর ইন্টারনেট সম্পর্কে অনেক মানবই প্রায় সকল বিষয়ে জ্ঞানী। আর মানবের এই জ্ঞান পৌঁছেগেছে সার্ভার হতে পিসিতে। মানুষ এখন অধিক সময় কাটায় ইন্টারনেটে। বিভিন্ন তত্ত্ব ও তথ্য সংগ্রহ করে অজানাকে জানে আরও গভীরভাবে। কিন্তু জানেনা কেবলমাত্র নিজেকে। তাই আসুন নিজেকে জানি কেমন প্রকৃতির লোক আমি। নিজেকে জানতে হলে আপনাকে কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। তবে লিখিত নয় শুধুমাত্র এমসিকিউ। আপনার মাউসের দ্বারা শুধু ক্লিকের মাধ্যমে উত্তর দিন। সবশেষে রেজাল্ট পাবেন আপনি কেমন প্রকৃতির লোক। আর এই ব্যাপারে আপনাকে সহায়তা করবে একটি ফ্লাশ প্লেয়ার যা মোহাম্মদ আজাদ কর্তৃক তৈরিকৃত। এবার আসুন দেখি কি কি প্রশ্নের সম্মুখিন হতে হবে।
প্রশ্ন-০১
প্রশ্ন-০২
প্রশ্ন-০৩
প্রশ্ন-০৪
প্রশ্ন-০৫
প্রশ্ন-০৬
প্রশ্ন-০৭
প্রশ্ন-০৮
প্রশ্ন-০৯
প্রশ্ন-১০
প্রশ্ন-১১
প্রশ্ন-১২
অত:পর আপনার রেজাল্ট প্রদর্শিত হবে। আর দেরি না করে এক্ষনি নিচের লিংক হতে প্লেয়ারটি(৪৬৪ কিলোবাইট) ডাউনলোড করুন এবং নিজেকে চেক করে নিন।
লিংক-০১:
লিংক-০২:
সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন এবং প্রযুক্তির সাথে থাকুন।
প্রশ্ন-০১
প্রশ্ন-০২
প্রশ্ন-০৩
প্রশ্ন-০৪
প্রশ্ন-০৫
প্রশ্ন-০৬
প্রশ্ন-০৭
প্রশ্ন-০৮
প্রশ্ন-০৯
প্রশ্ন-১০
প্রশ্ন-১১
প্রশ্ন-১২
অত:পর আপনার রেজাল্ট প্রদর্শিত হবে। আর দেরি না করে এক্ষনি নিচের লিংক হতে প্লেয়ারটি(৪৬৪ কিলোবাইট) ডাউনলোড করুন এবং নিজেকে চেক করে নিন।
লিংক-০১:
লিংক-০২:
সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন এবং প্রযুক্তির সাথে থাকুন।
কম্পিউটার টিপস
গেমস
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
বিভিন্ন ধরনের ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী যেমন ঘড়ি, খেলনা, ক্যাকুলেটর, টর্চলাইট, চার্জারলাইট, টেপ রেকর্ডার ইত্যাদিতে বহু ধরনের ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। ঐ ব্যাটারিগুলোর মধ্যে কয়েকটির নাম সবার জানা আছে। যেমন-
* ভোল্টার বিদ্যুৎ কোষ
* ফুয়েল সেল ব্যাটারি
* কার্বন ব্যাটারি
* ড্রাইসেল ব্যাটারি
* ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যাটারি প্রভৃতি।
এসব বিভিন্ন ধরনের ব্যাটারি থাকা সত্ত্বেও মোবাইল তৈরিকারি কোম্পানীগুলো এগুলো ব্যবহার না করে তারা লিথিয়াম ব্যাটারি ব্যবহার করে। পৃথিবীতে এ পর্যন্ত যত ব্যাটারি আবিষ্কৃত হয়েছে তাদের মধ্যে ব্যবহৃত সবচেয়ে ভারি ধাতব পদার্থ হলো পারদ আর হালকা হলো লিথিয়াম । এজন্য মোবাইল তৈরিকারি কোম্পনীগুলো মোবাইল হালকা ও সহজ বহনযোগ্য করার লক্ষ্যে এতে লিথিয়াম ব্যাটারি ব্যবহার করে। আর লিথিয়াম ব্যাটারিগুলোতে চার্জ বেশি সময় থাকার পাশাপাশি মোবাইলের ওজন কমাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
——————————– সকলকে ধন্যবাদ——————————-
কম্পিউটার টিপস
ইলেক্ট্রনিক্স
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
ইন্টারনেটে বাংলা ভাষায় ব্লগ লেখার চর্চাকে আরও ব্যাপক করতে এবং পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে দিতে ১৯ ডিসেম্বরকে বাংলা ব্লগ দিবস হিসেবে পালন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি বাংলা ব্লগসাইট সাম হোয়্যার ইন ব্লগ ‘বাঁধ ভাঙার আওয়াজ’-এর উদ্যোগে ব্লগারদের (যাঁরা ব্লগ লেখেন) মতামতের ভিত্তিতে ১৯ ডিসেম্বরকে বাংলা ব্লগ দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আজ বিকেল পাঁচটায় এক চা-চক্রের মাধ্যমে এ দিবস পালন করা হবে।
বাংলা ব্লগ দিবস পালন সম্পর্কে সামহোয়্যারের হেড অব অ্যালায়েন্স সৈয়দা গুলশান ফেরদৌস গতকাল শুক্রবার প্রথম আলোকে জানান, ২০০৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর সামহোয়্যার ইন ব্লগের সাইটে প্রথম বাংলা লেখা প্রকাশ পায়। পরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে ইন্টারনেটে বাংলা ব্লগসাইট হিসেবে সামহোয়্যার ইন ব্লগের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। এখন ১৩৬টি দেশ থেকে বাংলায় ব্লগ চর্চা হচ্ছে। বাংলায় ব্লগ চর্চাকে আরও সুসংহত করতে একটা দিন পালন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। তিনি বলেন, যেহেতু ডিসেম্বর মাসে ইন্টারনেটে বাংলা ব্লগসাইটের যাত্রা শুরু হয়েছিল, তাই বিজয়ের এ মাসের একটি দিনকে বাংলা ব্লগ দিবস হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। ব্লগারদের মতামতের ভিত্তিতে ১৯ ডিসেম্বরকে এই দিন হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
গুলশানে সামহোয়্যার ইনের অফিসে আজ চা-চক্রের আয়োজন করা হয়েছে। এতে বাংলায় যাঁরা ব্লগ লেখেন তাঁরা অংশ নিতে পারবেন।
বাংলা ব্লগ দিবস পালন সম্পর্কে সামহোয়্যারের হেড অব অ্যালায়েন্স সৈয়দা গুলশান ফেরদৌস গতকাল শুক্রবার প্রথম আলোকে জানান, ২০০৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর সামহোয়্যার ইন ব্লগের সাইটে প্রথম বাংলা লেখা প্রকাশ পায়। পরের দিন ১৬ ডিসেম্বর থেকে ইন্টারনেটে বাংলা ব্লগসাইট হিসেবে সামহোয়্যার ইন ব্লগের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। এখন ১৩৬টি দেশ থেকে বাংলায় ব্লগ চর্চা হচ্ছে। বাংলায় ব্লগ চর্চাকে আরও সুসংহত করতে একটা দিন পালন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। তিনি বলেন, যেহেতু ডিসেম্বর মাসে ইন্টারনেটে বাংলা ব্লগসাইটের যাত্রা শুরু হয়েছিল, তাই বিজয়ের এ মাসের একটি দিনকে বাংলা ব্লগ দিবস হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। ব্লগারদের মতামতের ভিত্তিতে ১৯ ডিসেম্বরকে এই দিন হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
গুলশানে সামহোয়্যার ইনের অফিসে আজ চা-চক্রের আয়োজন করা হয়েছে। এতে বাংলায় যাঁরা ব্লগ লেখেন তাঁরা অংশ নিতে পারবেন।
কম্পিউটার টিপস
প্রতিবেদন
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
সম্প্রতি ফেসবুকের সকল প্রাইভেসি সেটিংস আবারো আপডেট করা হয়েছে। জনপ্রিয় এই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের আপডেটেড প্রাইভেসিতে যোগ করা হয়েছে বেশকিছু নতুন অপশন। ফেসবুক জানিয়েছে, ব্যক্তিগত তথ্যাদির উপর ব্যবহারকারীর নিয়ন্ত্রণ বাড়াতেই মূলত নতুন অপশনগুলো যোগ করা হয়। তবে প্রাইভেসি সেটিংস আপগ্রেড করার পর থেকেই প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের সমালোচনার পাত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে ফেসবুক। খবর অনলাইন সংবাদ সংস্থা এমএসএনবিসি’র।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, বিশেষজ্ঞদের মতে, নতুন প্রাইভেসি সেটিংসের ভালো-খারাপ উভয় দিকই রয়েছে। তারা জানিয়েছেন- অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, ব্যক্তিগত তথ্য এবং পোস্ট সবার সামনে উন্মুক্ত রাখার জন্য ফেসবুক পরোক্ষভাবে ব্যবহারকারীদের উদ্বুদ্ধই করছে।
আসুন, নতুন পরিস্থিতিতে ফেসবুকের নতুন নিরাপত্তা পদ্ধতির গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি দিক জেনে নেয়া যাক।
তবে আপনি চাইলে সার্চ সেটিংস এর পরিবর্তন করতে পারেন। প্রাইভেসি সেটিংস অপশন থেকে ‘অ্যালাউ ইনডেক্সিং’ চেকবক্স থেকে টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিলেই আপনার প্রোফাইল বাইরের কেউ খুঁজে পাবে না।
তবে অনলাইন সংবাদ সংস্থা এমএসএনবিসি’র প্রতিবেদক জানিয়েছেন, তিনি বারবার পাসওয়ার্ড দেয়া ছাড়াই প্রাইভেসি সেটিংসে পরিবর্তন করতে পেরেছেন। তিনি আরো জানান, প্রাইভেসি সেটিংসে বিভিন্ন বিষয় কোনোরকম নিরাপত্তা বলয় ছাড়াই তিনি পরিবর্তন করতে পেরেছিলেন। অর্থাৎ, তার বেলায় এভাবে বারবার পাসওয়ার্ড চাওয়া হয়নি।
পরে অবশ্য তিনি জানিয়েছেন যে, প্রাইভেসি আপডেটের প্রায় আধা ঘণ্টা পর পাসওয়ার্ডের এই বাড়তি বলয়টি কার্যকরী হয়। আগে ঘোষণা দিয়ে পরে সুবিধা সক্রিয় করার তীব্র সমালোচনা করেন তিনি।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আপনি যদি এমন কোনো সামাজিক সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানের ফেসবুক পেজের ফ্যান হয়ে থাকেন যার সম্পর্কে আপনার ফেসবুক বন্ধু বা অন্য কাউকে জানাতে চান না, তাহলে নতুন এই পদ্ধতির আওতায় তা সম্ভব নয়। কেননা, সার্চ ফলাফলে আপনি নিজেকে দৃশ্যমান রাখতে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই এসব তথ্য সবার সামনে চলে আসবে, যা ফেসবুকের নতুন এই প্রাইভেসি আপডেট সমালোচিত হওয়ার অন্যতম মূল কারণ।
ফেসবুকের নতুন এই প্রাইভেসি সেটিংস একইসঙ্গে প্রশংসা এবং সমালোচনা দুইই কুড়াচ্ছে। কিছু কিছু আপডেট সত্যিকার অর্থেই ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষায় কার্যকর। অন্যদিকে কিছু ব্যাপার আবার মোটেই সন্তোষজনক নয়।
ফেসবুক প্রাইভেসি আপডেটে ব্যবহারকারীদের তথ্য সবার প্রতি উন্মুক্ত করে দিতে পরোক্ষভাবে আহ্বান করা হয় বলে দাবি করেছেন একাধিক প্রযুক্তিবিদ। তাদের মতে, গুগলের রিয়েল-টাইম সার্চ রেজাল্টের মাধ্যমে বাড়তি হিট পাওয়ার আশায়ই ফেসবুক ব্যবহারকারীদের প্রাইভেসি আপডেট করতে বলছে, যদিও সোজা-সাপ্টা ভাষায় ফেসবুক তেমন কিছু বলেনি। অন্যদিকে অনেক প্রযুক্তিবিদদের ধারণা, ফেসবুক নকল করতে চাচ্ছে টুইটারের আইডিয়া, যা সম্ভব নয় বলেই মনে করেন তারা।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, বিশেষজ্ঞদের মতে, নতুন প্রাইভেসি সেটিংসের ভালো-খারাপ উভয় দিকই রয়েছে। তারা জানিয়েছেন- অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, ব্যক্তিগত তথ্য এবং পোস্ট সবার সামনে উন্মুক্ত রাখার জন্য ফেসবুক পরোক্ষভাবে ব্যবহারকারীদের উদ্বুদ্ধই করছে।
আসুন, নতুন পরিস্থিতিতে ফেসবুকের নতুন নিরাপত্তা পদ্ধতির গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি দিক জেনে নেয়া যাক।
সার্চ সেটিংস
নতুন সেটিংসে আপনার প্রোফাইল স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন ও পাবলিক লিস্টিংয়ের অন্তর্ভূক্ত হয়ে যেতে পারে। অনেকেই বলছেন, বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন ও পাবলিক লিস্টিংয়ে অন্তর্ভূক্ত না হওয়ার অপশন চালু রাখার পরও নতুন প্রাইভেসি সেটিংসের সঙ্গে সঙ্গে তাদের প্রোফাইলও জনসম্মুখে প্রকাশ হয়ে যাচ্ছে; যা ব্যক্তিগত গোপনীয়তার নীতি বিরুদ্ধ।তবে আপনি চাইলে সার্চ সেটিংস এর পরিবর্তন করতে পারেন। প্রাইভেসি সেটিংস অপশন থেকে ‘অ্যালাউ ইনডেক্সিং’ চেকবক্স থেকে টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিলেই আপনার প্রোফাইল বাইরের কেউ খুঁজে পাবে না।
প্রাইভেসি সেটিংসে পাসওয়ার্ড বলয়
ফেসবুক জানিয়েছে, নতুন প্রাইভেসি সেটিংসের আওতায় আপনি প্রাইভেসি সংক্রান্ত যে কোনো কিছু আপডেট করার সময় প্রথমে আপনাকে পাসওয়ার্ড দিতে হবে। অর্থাৎ, আপনি লগইন থাকাকালীন অন্য কেউ যাতে আপনার প্রাইভেসি সেটিংস বদলে দিতে না পারেন, সে জন্যই নিরাপত্তার এই বাড়তি স্তর। এতে করে পুনরায় পাসওয়ার্ড ব্যবহার না করে প্রাইভেসি সেটিংসে কোনো পরিবর্তন আনা যাবে না।তবে অনলাইন সংবাদ সংস্থা এমএসএনবিসি’র প্রতিবেদক জানিয়েছেন, তিনি বারবার পাসওয়ার্ড দেয়া ছাড়াই প্রাইভেসি সেটিংসে পরিবর্তন করতে পেরেছেন। তিনি আরো জানান, প্রাইভেসি সেটিংসে বিভিন্ন বিষয় কোনোরকম নিরাপত্তা বলয় ছাড়াই তিনি পরিবর্তন করতে পেরেছিলেন। অর্থাৎ, তার বেলায় এভাবে বারবার পাসওয়ার্ড চাওয়া হয়নি।
পরে অবশ্য তিনি জানিয়েছেন যে, প্রাইভেসি আপডেটের প্রায় আধা ঘণ্টা পর পাসওয়ার্ডের এই বাড়তি বলয়টি কার্যকরী হয়। আগে ঘোষণা দিয়ে পরে সুবিধা সক্রিয় করার তীব্র সমালোচনা করেন তিনি।
পাবলিকলি অ্যাভেইলেবল ইনফরমেশন
ফেসবুকের পরিবর্তিত প্রাইভেসি সেটিংসে রয়েছে পাবলিকলি অ্যাভেইলেবল ইনফরমেশন, সংক্ষেপে পিএআই। এর অধীনে আপনার প্রোফাইলের ছবি, আপনি যেসব পেজের ফ্যান সেসব পেজের তালিকা, জেন্ডার, ধর্ম, নেটওয়ার্ক ইত্যাদি তথ্যাদি সবার প্রতি উন্মুক্ত হয়ে যাবে। অর্থাৎ, চাইলেই যে কেউ আপনার সম্পর্কে এসব তথ্য সার্চ ফলাফল পাতা থেকে জানতে পারবেন যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি সার্চ পাতায় নিজের প্রোফাইল উন্মুক্ত রাখছেন। প্রকাশিত প্রতিবেদনের বরাতে জানা গেছে, এইসব তথ্য মুছে ফেলার কোনো উপায় নেই বললেই চলে। সার্চ পাতায় নিজেকে দৃশ্যমান রাখতে হলে উপরোক্ত তথ্যগুলোও প্রকাশ করতে হবে; যা ব্যক্তিগত গোপনীয়তার প্রশ্নে খানিকটা অস্বস্তিকরই বটে।উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আপনি যদি এমন কোনো সামাজিক সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানের ফেসবুক পেজের ফ্যান হয়ে থাকেন যার সম্পর্কে আপনার ফেসবুক বন্ধু বা অন্য কাউকে জানাতে চান না, তাহলে নতুন এই পদ্ধতির আওতায় তা সম্ভব নয়। কেননা, সার্চ ফলাফলে আপনি নিজেকে দৃশ্যমান রাখতে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই এসব তথ্য সবার সামনে চলে আসবে, যা ফেসবুকের নতুন এই প্রাইভেসি আপডেট সমালোচিত হওয়ার অন্যতম মূল কারণ।
বিশেষ নিয়ন্ত্রণ সুবিধা
পিএআই ফেসবুক প্রাইভেসির একটি বিতর্কিত দিক হলেও ফেসবুকে আপনার অন্যান্য কর্মকান্ডের উপর আপনি পাচ্ছেন পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ। এমনকি আপনি যখন প্রতিবার স্ট্যাটাস আপডেট করেন, তখনই ঠিক করে দিতে পারবেন কে কে এই পোস্ট বা স্ট্যাটাস দেখতে পারবেন এবং কে কে এই পোস্ট দেখতে পারবেন না। একইভাবে আপলোড করা ছবির বেলাতেও আপনি প্রাইভেসি লেভেল নির্দিষ্ট করে দিতে পারবেন।ফেসবুকের নতুন এই প্রাইভেসি সেটিংস একইসঙ্গে প্রশংসা এবং সমালোচনা দুইই কুড়াচ্ছে। কিছু কিছু আপডেট সত্যিকার অর্থেই ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষায় কার্যকর। অন্যদিকে কিছু ব্যাপার আবার মোটেই সন্তোষজনক নয়।
ফেসবুক প্রাইভেসি আপডেটে ব্যবহারকারীদের তথ্য সবার প্রতি উন্মুক্ত করে দিতে পরোক্ষভাবে আহ্বান করা হয় বলে দাবি করেছেন একাধিক প্রযুক্তিবিদ। তাদের মতে, গুগলের রিয়েল-টাইম সার্চ রেজাল্টের মাধ্যমে বাড়তি হিট পাওয়ার আশায়ই ফেসবুক ব্যবহারকারীদের প্রাইভেসি আপডেট করতে বলছে, যদিও সোজা-সাপ্টা ভাষায় ফেসবুক তেমন কিছু বলেনি। অন্যদিকে অনেক প্রযুক্তিবিদদের ধারণা, ফেসবুক নকল করতে চাচ্ছে টুইটারের আইডিয়া, যা সম্ভব নয় বলেই মনে করেন তারা।
কম্পিউটার টিপস
প্রতিবেদন
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
আজব সব অত্যাধুনিক ইউএসবি পণ্য এখন বিশ্বের বাজারগুলোতে বিক্রি হচ্ছে দেদারসে। এদের কোনো কোনোটা গতানুগতিক ইউএসবি থেকে এতটাই ভিন্ন প্রকৃতির যে কারো পৰে প্রথম প্রথম ধারণাই করা সম্ভব নয় যে এমন আজগুবি ইউএসবি ডিভাইস এখন বাজারে বিক্রি হচ্ছে। আসুন এ ধরনের কয়েকটি পণ্যের কথা জেনে নেয়া যাক।
ইউএসবি ফ্রিজ
বিশ্বাস না হওয়ারই কথা। কিন্তু ছবিতে দেখার পর নিজের চোখকে কি আর কেউ অবিশ্বাস করতে পারবেন? সত্যিই এধরনের ফ্রিজ এখন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। সোডা অথবা বেভারেজের একটি ক্যান মনিটরের সামনে গুরুত্বপুর্ণ কোন কাজের ফাঁকে ডিভাইসটির সাহায্যে শীতল করে নেয়া যাবে। মাত্র ৫ ভোল্ট ইউএসবি বিদ্যুৎ খরচ করেই নাকি কাজটি করা যাবে। এর ভেতরকার এলইডি লাইটের জন্য অতিরিক্ত কোন ব্যাটারিই আর খরচ হবে না।ইউএসবি শাল
শীত আসছে। তাই এ জিনিসটি হাতের নাগালে থাকলে কম বেশি সবারই কাজে লাগবে। শীতের দিনে অফিসে বসে সামান্য উষ্ণতার স্বাদ পেতে এর বিকল্প খুঁজে পাওয়া ভার। কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা হাতের নাগালে এ ধরনের একটি ডিভাইস নিয়ে কাজ করতে বসলে ঠান্ডায় জমে যাবার অবস্থা হলে পর উঠে গিয়ে হিটার ছাড়ার দরকার পরবে না। ইউএসবিতে শালটির সংযোগ দিলেই কনকনে শীতের হাত থেকে রক্ষা পাবেন।হ্যান্ড ওয়ার্মার
শীতের দিনে মাউসের উপর একটানা হাত রেখে দীর্ঘৰণ কাজ করার বিষয়টি কতটা যে বিরক্তিকর তা কম বেশি সবারই জানা। কাজের ফাঁকে তাই পকেটে হাত গলিয়ে তা গরম করে নেন কমবেশী সবাই। এভাবে কাজের গতি যায় শৱথ হয়ে। ইউএসবির এই পণ্যের সাহায্যে টেবিলে দীর্ঘৰণ ধরে হাত রেখে যাবতীয় কাজ করার সুবিধা দেবার জন্যই বোধ হয় পণ্যটির উদ্ভাবন। কেনার পর অনেকেই তাই নিজেকে ধন্য মনে করবেন এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।আইবল ক্যান
ডেস্কে সাজানো অন্যান্য সব পুতুলের মতোই মনে হবে একে। তবে এর আই বলের ভেতর রয়েছে ভিডিও ক্যামেরা। যে কোন কাজে ওয়েব ক্যামেরা ব্যবহার এখন আরও সহজ হয়ে উঠবে।সুইস আর্মি নাইফ
বয় স্কাউটরাও নিশ্চয়ই আরো অনেক আধুনিক হয়ে উঠেছে আগের তুলনায়। তাই সুইস আর্মি নাইফের সঙ্গে ডেটা ব্যাকআপটাও এখন জর্বরী একটা বিষয়। আর এ কারণেই বুনো পরিবেশে ছুরি নিয়ে বেরোবার পর যাতে অতিরিক্ত মেমোরি সঙ্গে রাখা সম্ভব হয় তার জন্যই এই ব্যবস্থা। হাতের চাকুর মাঝেই অতিরিক্ত যে কোন তথ্য বয়ে বেড়ানো যাবে ইউএসবি সুইস আর্মি নাইফের মাধ্যমে।অ্যাকুরিয়াম
অন্ধকারে এলইটি লাইটের আলোয় পৱাস্টিকের একটি মাছ বিদ্যুৎ প্রবাহে জীবন্ত হয়ে উঠলো। কি যাদুকরী দৃশ্য তাই না। কম্পিউটার ব্যবহারের সময় এ ধরনের ডিভাইস মনের অতিরিক্ত চাপ কমাতেও সাহায্য করে এমনই দাবি Cyberyus.com-এর।ব্যাকলাইট স্কিপি ফোন
পুরাতন দিনের ফোনগুলো আমাদের মনে এক ধরনের নস্টালজিয়ার জন্ম দেয়। মনে করিয়ে দেয় অতীতের অনেক আবেগময় স্মৃতি-কথা। সে সময় কল করলে সংযোগ পেতে আমাদের সাহায্য করতো অপারেটররা। এ ফোন অবশ্য সে পুরোনো প্রযুক্তি ব্যবহার করবে না, বরং পুরোপুরি ইউএসবি নির্ভর এ ফোনটি কাজ করবে আইপি ফোন হিসেবে। অর্থাৎ পিসির সঙ্গে লাগিয়ে অনলাইনে কল করতে পারবেন, অথচ স্বাদ সেই পুরোনো ফোনেরই।
কম্পিউটার টিপস
ইলেক্ট্রনিক্স
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
ভাইরাসের আক্রমণ থেকে পেনড্রাইভের সুরক্ষার জন্য পেনড্রাইভ কখনো সরাসরি Open অথবা Explore করে না খুলে My computer-এ গিয়ে Address Bar থেকে Drive Letter লিখে ( যেমন L হলে L ) পেনড্রাইভ খুলুন। এ ছাড়া Tools/Folder Options-এ গিয়ে View অপশন থেকে Show Hidden Files and Folders, Hide Extensions for known File Types, Hide Protected Operating System Files চেকবক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে হিডেন সিস্টেম ফাইল শো করুন এবং কোনো সন্দেহজনক হিডেন (*.exe) ফাইল পেলে মুছে ফেলুন। পেনড্রাইভে autorun.inf নামে একটা ফোল্ডার (ফাইল নয়) তৈরি করে রাখুন। ফলে এর জায়গায় autorun.inf ভাইরাস নিজস্ব ফাইল তৈরি করতে পারবে না।
কম্পিউটার টিপস
টিপস এন্ড ট্রিকস
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
তথ্যপ্রযুক্তির জয়জয়কার এই যুগে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কাজ কর্মে প্রযুক্তির ব্যবহার অসীম। বর্তমানে প্রযুক্তির সহললভ্যতা, ঝামেলাহীন ব্যবহারিক সুবিধা ও সাশ্রয়ী মূল্যের কারণে দিন দিন মানুষ আরো বেশি প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে পড়ছে। প্রতিনিয়তই আমাদের নানা প্রয়োজনে আমরা যেসব প্রযুক্তি পণ্য ব্যবহার করছি এবং প্রযুক্তির সুবিধা গ্রহণ করছি তার মধ্য থেকে কয়েকটি বিষয়ের খুঁটিনাটি খুবই সংক্ষিপ্ত পরিসরে তুলে ধরা হলো।
পেন ড্রাইভ
কম্পিউটার ও বিভিন্ন প্রযুক্তি পণ্য ব্যবহারকারীর কাছে অতি পরিচিত প্রযুক্তি পণ্য হচ্ছে পেনড্রাইভ। পেনড্রাইভের বহুমুখী ব্যবহার উপযোগীতাই এর জনপ্রিয়তার অন্যতম প্রধান কারণ। যেকোনো ধরনের লেখার ফাইল, ছবি, হরেকরকম তথ্য, ভিডিও ইত্যাদি সংরক্ষিত রাখতে এবং প্রয়োজনে এসব ফাইল এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে স্থানান্তরিত করতে পেনড্রাইভের জুড়ি নেই। আগে যেমন আমরা কম্পিউটারে কোন কিছু টাইপ করে উক্ত কম্পিউটারে সংযুক্ত প্রিন্টারের সাহায্যে প্রিন্ট করতাম। কিন্তু পেনড্রাইভের ফলে একটি কম্পিউটারের যেকোন ধরনের তথ্য আপনি পেন ড্রাইভে নিয়ে অন্যত্র সহজেই ব্যবহার করতে পারেন। আবার আপনার পেনড্রাইভে রক্ষিত তথ্যগুলোকে সম্পূর্ণভাবে মুছে ফেলে নতুন নতুন তথ্য সংরক্ষণ করতে পারেন। এক সময় তথ্য সংরক্ষণ ও আদান-প্রদানে ফ্লপি ডিস্ক ব্যবহার করা হত। কিন্তু পেনড্রাইভের সহজ ব্যবহার এবং সংরক্ষিত তথ্যের সুরক্ষার কারণেই পেনড্রাইভ আবিষ্কারের পর সব কিছুকে ছাপিয়ে পেনড্রাইভের রমরমা অবস্থা। ২০০৪ সালের দিকেও যেখানে অধিকাংশ কম্পিউটার ও ল্যাপটপে ফ্লপি ডিস্ক সরবরাহ করা হত সেখানে বর্তমানে পেনড্রাইভ ব্যবহারের পোর্ট সংযুক্ত হচ্ছে। ধারণ ক্ষমতার দিক থেকে পেন-ড্রাইভ ১৬ মেগাবাইট থেকে ২৫৬ গিগা বাইট পর্যন্ত হয়ে থাকে। এতে আপনি লক্ষাধিক বার তথ্য ঢুকাতে আবার মুছে ফেলতে এবং প্রায় দশ বছর তথ্য ধারণ করতে পারেন। অত্যাধুনিক অপারেটিং সিস্টেম যেমন- উইন্ডোজ, ম্যাক ওএস এক্স, লিনাক্স এবং অন্যান্য ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেমেও আপনি পেন ড্রাইভ ব্যবহার করতে পারেন। ২০০০ সালে ট্রিক টেকনোলজি এবং আইবিএম প্রথম বাণিজ্যিকভাবে পেন ড্রাইভ বিক্রি শুরু করেছিল।
সিডি (কমপ্যাক্ট ডিস্ক)
আনন্দ বিনোদনকে কেন্দ্র করে প্রযুক্তি বিশ্বে আলোচিত একটি পণ্য হচ্ছে সিডি বা কমপ্যাক্ট ডিস্ক। আমাদের বহুল ব্যবহৃত সিডি হচ্ছে একটি অপটিক্যাল ডিস্ক যা ডিজিটাল কোন ডাটা স্টোর করতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। প্রথমদিকে এটি বিশেষত সাউন্ড রেকর্ডিং করতে ব্যবহার করা হলেও বর্তমানে বিভিন্ন প্রকার ডাটা সংরক্ষণে এর ব্যবহার লক্ষ্যণীয়। ১৯৮২ সালের অক্টোবর মাসে অডিও সিডি বাণিজ্যিকভাবে বাজারে আসে। ২০০৯ সালে এসেও সিডি অডিও মাধ্যমে আদর্শ একটি পণ্য। একটি আদর্শ সিডি ৭০০ মেগাবাইট ডাটা ধারণ করতে পারে এবং যা ৮০ মিনিট পর্যন্ত হতে পারে। সিডি’র সফল ব্যবহারে বিশ্বব্যাপী ২০০৭ সালে প্রায় ২০০ বিলিয়ন সিডি বিক্রি হয়েছিল। সিডি হচ্ছে লেজার ডিস্ক প্রযুক্তির একটি ঘূর্ণনশীল প্রক্রিয়া। সনি ১৯৭৬ সালের সেপ্টেম্বরে প্রথম অপটিক্যাল অডিও ডিস্কের সূচনা করে। বর্তমানে নানা আকৃতির এবং বিভিন্ন ধারণ ক্ষমতার সিডি বাজারে পাওয়া যায়। একটি আদর্শ আকারের সিডি ৬৫০ থেকে ৮৭০ মেগাবাইট পর্যন্ত ডাটা ধারণ করতে পারে। এবং এর অডিও ধারণক্ষমতা হচ্ছে ৭৪ থেকে ৯৯ মিনিট। বাজারে মিনি সিডি পাওয়া যায় এগুলোতে ১৮৫ থেকে ২১০ মেগাবাইট ডাটা ধারণসহ এর অডিও ধারণ ক্ষমতা হচ্ছে ২১ থেকে ২৪ মিনিট। এছাড়াও রয়েছে বিজনেস কার্ড যা ১০ থেকে ৬৫ মেগাবাইট ডাটা ধারণসহ এতে ৬ মিনিট অডিও ধারণ করা যায়।
ডিজিটাল
ডিজিটাল হলো ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি যা ডাটা’র দুটি ধাপ ধনাত্মক ও অ-ধনাত্মক বোঝায়। তথ্য সংরক্ষণ, তৈরি ও প্রসেস করতে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়। ধনাত্মক সংখ্যার অর্থাৎ ১ এবং অ-ধনাত্মক ০ এর মাধ্যমে বোঝানো হয়। এই সংখ্যার ধাপগুলো প্রত্যেকটা বিট আর অনেকগুলো বিট (ঈর্ধ) এর সমন্বয়ে তৈরি হয় বাইট (ঈর্হণ)। ডিজিটাল সিস্টেমে কোন কিছু ১ বা ০ দ্বারা তৈরী হলেও তা তথ্য আকারে পরিবেশিত হয় যেমন নম্বর, বর্ণ বা ছবি। ‘ডিজিটাল’ শব্দটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কম্পিউটার ও ইলেকট্রনিক্স এর ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহৃত হয় যেখানে এই জাতীয় তথ্যগুলো বাইনারী সংখ্যায় রূপান্তরিত হয়। ‘ডিজিটাল’ শব্দটি এসেছে ডিজিট (ঊধথর্ধ) ও ডিজিটাস (ঢধথর্ধল্র) শব্দ দুটি থেকে। যা হলো ল্যাটিন শব্দ আর এর অর্থ হলো আঙ্গুলী। ডিজিটাল প্রযুক্তি প্রথম দিকে বিভিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হতো যেমন স্যাটেলাইট এবং ফাইবার অপটিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে। একটি মডেম ব্যবহৃত হয় তথ্য কম্পিউটারে ডিজিটাল সিগন্যাল হিসেবে পাঠাতে আর ফোন লাইনে এনালগ সিগনাল হিসেবে পাঠাতে।
ডিজিটাল ইনফরমেশনের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ডিজিটাল সিগন্যাল বেশ কিছু মেথডের উপর পরিচালিত হয়। আপনি যেভাবে হুকুম করবেন ডিজিটাল সিগন্যাল সেভাবে কাজ করবে। আমরা যেমন লেখা বা বলতে ভাষা ব্যবহার করে থাকি তেমনি যোগাযোগের ক্ষেত্রে মেশিনেরও কিছু বিশেষ ভাষা রয়েছে। এই বিশেষ ভাষা হচ্ছে সিম্বল নির্ভর। অনেক সময় ডিজিটাল যোগাযোগ আমরা সিম্বল ভুল করে থাকি। ফলে ডিজিটাল যোগাযোগে এটি বড় ধরনের প্রভাব পড়ে থাকে। আবার একটি মজার বিষয় হচ্ছে এনালগ সিস্টেমে কোন ফলাফলে যেমন সবগুলো ডিজিট দেখা যায় তেমনি ডিজিটাল সিস্টেমে দশমিকের পরের সংখ্যাগুলো অনেকক্ষেত্রেই প্রদর্শিত হয় না। যা ডিজিটাল সিস্টেমের একটি ছোট সীমাবদ্ধতা।
কম্পিউটার টিপস
প্রতিবেদন
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
বিশ্বে বর্তমানে ইন্টারনেট প্রযুক্তির জয়জয়কার অবস্থা। ইন্টারনেটে প্রাপ্ত সুযোগ-সুবিধা এবং এর বহুমুখী ব্যবহারের ফলে প্রতিনিয়তই বাড়ছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ যেখানে তথ্যপ্রযুক্তিকে দিনবদলের অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে বিবেচনা করছেন সেখানেও ইন্টারনেটের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তিকে কেন্দ্র করে বিশ্বব্যাপী আলোচিত একটি ইস্যু হচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের নিরাপত্তা। বিশ্বব্যাপী সাইবার অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা আইটি ভিত্তিক নিরাপত্তা জোরদার করতে নানারকম উদ্যোগ ও আপনার তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর জীবনকে নিরাপদ করতে বিভিন্ন টিপস্ প্রদান করছেন। ইন্টারনেট নিরাপত্তা বিষয়ে কিছু সাধারণ টিপস্ নিয়ে এবারের প্রচ্ছদ প্রতিবেদন-
তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বায়নের যুগে প্রযুক্তির সেবা মানুষের দ্বারগোড়ায় পৌঁছে দিতে প্রধানতম একটি মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারনেট। বর্তমানে শিক্ষা, গবেষণা, ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনোদন, যোগাযোগ, গণমাধ্যম, ব্যক্তিগত যোগাযোগ, চিকিৎসাসহ আমাদের সমাজ জীবনের এমন কোন ক্ষেত্র নেই যেখানে ইন্টারনেটের ব্যবহার অনুপস্থিত। ইন্টারনেট ব্যবস্থার ফলে গোটা বিশ্ব এখন মানুষের হাতের মুঠোয়। ‘গ্লোবাল ভিলেজ’ খ্যাত যে ধারণা আমরা পোষণ করে থাকি তা সম্ভব হয়েছে ইন্টারনেট সুবিধার ফলে। বিশ্বে বর্তমানে ইন্টারনেট প্রযুক্তির জয়জয়কার অবস্থা। ইন্টারনেটে প্রাপ্ত সুযোগ-সুবিধা এবং এর বহুমুখী ব্যবহারের ফলে প্রতিনিয়তই বাড়ছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ যেখানে তথ্যপ্রযুক্তিকে দিনবদলের অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে বিবেচনা করছেন সেখানেও ইন্টারনেটের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। যেকোন প্রযুক্তির ব্যবহার উপযোগীতাই তার চাহিদা তৈরি করে। এক্ষেত্রে ইন্টারনেটের নানারকম ব্যবহারিক সুবিধার ফলে সর্বত্রই এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। দৈনন্দিন জীবনে তথ্যপ্রযুক্তি ও ইন্টারনেট নির্ভরশীলতা বাড়ার সাথে সাথে ইন্টারনেট ব্যবহারের ভাল ও মন্দ দুটো দিকই সমাজে লক্ষ্যনীয়। বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তিকে কেন্দ্র করে বিশ্বব্যাপী আলোচিত একটি ইস্যু হচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের নিরাপত্তা। বিশ্বব্যাপী সাইবার অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা আইটি ভিত্তিক নিরাপত্তা জোরদার করতে নানারকম উদ্যোগ ও আপনার তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর জীবনকে নিরাপদ করতে বিভিন্ন টিপস্ প্রদান করছেন। ইন্টারনেটের কোটি কোটি ব্যবহারকারীর মধ্যে চ্যাট, গেম, মিউজিক ডাউনলোড, গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্যের সমাবেশ, ব্যক্তিগত যোগাযোগ, শিক্ষা-গবেষণা, বাণিজ্যসহ নানা কার্যক্রমের সমন্বয়ে বর্তমানে ইন্টারনেট শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে বিশ্ব স্বীকৃত। সবদিক বিবেচনায় ইন্টারনেট বর্তমানে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। যদিও ইন্টারনেট খুবই উপকারী একটি মাধ্যম হিসেবে সর্বজনবিদিত পাশাপাশি কম্পিউটার ও ইন্টারনেটে রক্ষিত ব্যক্তিগত ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহও রয়েছে সর্বদা হুমকির মুখে। তাই কম্পিউটার-ইন্টারনেটকে কেন্দ্র করে সাইবার নিরপত্তার বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচিত হচ্ছে। ইন্টারনেট সংযুক্ত কম্পিউটারে ঝুঁকির মাত্রা রয়েছে অধিক। তবে ঝুঁকির মাত্রা সাধারণত সুরক্ষিত ইন্টারনেট ব্যবস্থা ও নিরাপদ ইন্টারনেট ব্রাউজিং-এর উপর অনেকটাই নির্ভর করে থাকে। ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর কিছু কলাকৌশল জানলে আপনি যেমন সাইবার ঝুঁকি থেকে অনেক বেশি নিরাপদ থাকবেন তেমনি ব্রাউজিং এর খুঁটিনাটি বিষয়গুলো সম্পর্কে অজ্ঞতার ফলে আপনি প্রতিনিয়তই ঝুঁকির মধ্যে সামিল হবেন। আপনি মানে আপনার কম্পিউটার, কম্পিউটারে রক্ষিত বিভিন্ন তথ্য সর্বোপরি আপনার অনলাইন নিরাপত্তা। নিরাপদ ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর কলাকৌশল না জেনে অজ্ঞতা নিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করলে ম্যালওয়ার আক্রমণে আপনার সিস্টেম ঝুঁকির মধ্যে পড়বে এবং খুব সহজেই তা হ্যাকারের টার্গেটে পরিণত হতে পারে। ইন্টারনেট নিরাপত্তা বিষয়ে কিছু সাধারণ টিপস্ এই প্রতিবেদনে উপস্থাপন করা হলো যা ব্যবহারে ইন্টারনেট নিরাপত্তা হুমকি থেকে আপনার কম্পিউটার অধিকতর নিরাপদ থাকবে। টিপস্সমূহ হচ্ছে-
অবাঞ্চিত ইমেইল থেকে কোন অ্যাটাচমেন্ট খুলবেন না
অনেক সময় অবাঞ্চিত ইমেইল থেকে কিছু মেইল আপনার ইমেইলে আসে যা ক্ষতিকর প্রোগ্রাম ধারণ করতে পারে। যেমন- ভাইরাস, ম্যালওয়ার এবং ওর্মস। এই ক্ষতিকর প্রোগামগুলো প্রায়ই আপনার সিস্টেমের সার্ভার ধংসের অন্যতম কারণ হতে পারে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে উত্তম পন্থা হচ্ছে অবাঞ্চিত ইমেইল রিসিভ করা মাত্রই তাৎক্ষণিকভাবে তা ডিলিট করা। তবে এক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে যে, আপনি আপনার কম্পিউটারে একটি এন্টিস্প্যাম সফটওয়্যার ইন্সটল করতে পারেন, যা আপনার ইমেইল প্রোগ্রামের ইনবক্স থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্ক্যান করবে এবং আক্রমণকারী ইমেইল প্রতিরোধ করবে। তথ্যপ্রযুক্তির যুগে বর্তমানে ইন্টারনেটের দৈনন্দিন ব্যবহারিক দিকের বিবেচনায় ইমেইল দ্রুত যোগাযোগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত। তাই নিরাপদ ইমেইল ব্যবহার আপনার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনি উল্লেখিত সমস্যা থেকে মুক্ত হয়ে ইমেইল আদান-প্রদান করতে পারেন।
পেয়ার-টু-পেয়ার নেটওয়ার্ক ব্যবহার না করা
আপনার সুরক্ষিত ও নিরাপদ নেটওয়ার্ক এর জন্য পেয়ার-টু-পেয়ার নেটওয়ার্ক ব্যবহার থেকে বিরত থাকাই ভাল, কারণ তারা ম্যালওয়ার এবং ভাইরাস আক্রমণের সাধারণ বাহন হিসেবে কাজ করে। সাধারণত যখন আপনি পিটুপি সফটওয়্যার ব্যবহার করবেন তখন আপনার কম্পিউটারের ফাইলে প্রবেশ করতে আপনি অন্যান্য ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের অনুমতি প্রদান করবেন। এমনকি তা হ্যাকারও হতে পারে।
প্রসিদ্ধ ওয়েবসাইট থেকে ফ্রি সফটওয়্যার ডাউনলোড করা
দৈনন্দিন প্রয়োজন ও নানান ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য আমরা প্রতিনিয়তই ইন্টারনেট থেকে হরেকরকম ফ্রি সফটওয়্যার ডাউনলোড করে থাকি। না বুঝে শুনে অনেক সময় আমরা খেয়াল খুশি মত যেনতেন ওয়েব সাইট থেকে ফ্রি সফটওয়্যার ডাউনলোড করে থাকি। ফলশ্রুতিতে আমাদের কম্পিউটারে নানা রকম সমস্যার সৃষ্টি হয়। এজন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রের জন্য ফ্রি সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করে প্রসিদ্ধ ওয়েবসাইটসমূহ থেকে সফটওয়্যার ডাউনলোড করা উত্তম। ইন্টারনেটে ফ্রি সফটওয়্যারের সহজলভ্যতার কারণে যখন আপনি ডাউনলোড করবেন তখন অবশ্যই আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে।
ফ্রিওয়্যার অনেক সময়ই ক্ষতিকর প্রোগ্রামের মাধ্যমে লেইস্ করতে পারে। একবার আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করলে এটি আপনার কম্পিউটারের সার্ভার ধ্বংস এবং আপনার ব্যক্তিগত তথ্য যেমন- ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড, ক্রেডিট কার্ড নম্বার চুরির অন্যতম কারণ হতে পারে। উক্ত সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে ফ্রিওয়্যার ডাউনলোড করতে হলে তা প্রসিদ্ধ কোন ওয়েব সাইট থেকে করতে হবে, যা আপনার জন্য ভাইরাস এবং ম্যালওয়ার মুক্ত সফটওয়্যার নিশ্চিত করবে।
অপারেটিং সিস্টেম, সফটওয়্যার এবং ড্রাইভারগুলো আপডেট রাখতে হবে
তথ্যপ্রযুক্তি দিন দিন সমৃদ্ধ থেকে সমৃদ্ধতর হওয়ার পিছনে লক্ষ্যণীয় একটি বিষয় হচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তির দ্রুত পরিবর্তনশীলতা। এই দ্রুত পরিবর্তনশীল তথ্যপ্রযুক্তির জগতে পূর্ণাঙ্গরূপে মানিয়ে নিতে প্রয়োজন প্রযুক্তির বিষয়গুলো সর্বদায় হালনাগাদ রাখা। আপনার দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত কম্পিউটারসহ সহায়ক বিষয়গুলো হালনাগাদ না রাখা মানে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দুনিয়া থেকে প্রতিনিয়ত পিছিয়ে পড়া। কম্পিউটার হালনাগাদ না করার ফলে একদিকে আপনার ব্যবহারিক জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ কম্পিউটার যেমন সাইবার আক্রমণ ঝুঁকির মধ্যে থাকে তেমনি অন্যদিকে প্রযুক্তির অনেক সুবিধা নিতে ব্যর্থ হতে হয়। সর্বোপরি আপনার কম্পিউটারকে নিরাপদ রাখতে প্রয়োজন কম্পিউটারের বেশ কিছু জিনিস হালনাগাদের বিষয়ে সচেতনতা। যা আপনার কাজে স্বাচ্ছন্দ্য ও গতি বৃদ্ধি করবে। নিয়মিতভাবে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থেকে সর্বশেষ হটফিক্সেস প্যাচ সহকারে আপনার অপারেটিং সিস্টেম, সফটওয়্যার এবং ড্রাইভারগুলো আপডেট রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার কম্পিউটারে ব্যবহৃত প্রোগ্রামগুলোর সর্বাধুনিক ও সর্বশেষ ভার্সন ব্যবহারে পূর্বের ভার্সনগুলোর চাইতে কম্পিউটারের নিরাপত্তা ঝুঁকি অনেক হ্রাস করবে। সর্বশেষ ভার্সন ব্যবহারের ফলশ্রুতিতে আপনার কম্পিউটারে ভাইরাস এবং স্পাইওয়্যার আক্রমণজনিত ঝুঁকি অনেক কমবে, সুরক্ষিত থাকবে আপনার কম্পিউটার।
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার
তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর কম্পিউটার-ইন্টারনেটের যুগে আমরা কমবেশি সবাই পাসওয়ার্ড নামক শব্দটির সাথে ব্যাপকভাবে পরিচিত। পাসওয়ার্ড শব্দটির সাথে কম্পিউটার ও অনলাইন নিরাপত্তার বিষয়টি স্বাভাবিকভাবে সামনে চলে আসে। যেহেতু অনলাইন নিরাপত্তা অনেকখানি আপনার পাসওয়ার্ডের উপর নির্ভর করে তাই পাসওয়ার্ড সুরক্ষার বিষয়ে আপনাকে অধিক মনোযোগী হতে হবে। আপনার অনলাইন অ্যাকাউন্ট এবং সিস্টেম ফাইলের জন্য শক্তিশালী পাসওয়ার্ডের ব্যবহার আপনার তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। পাসওয়ার্ড হিসেবে আপনি নিজের নাম কিংবা জন্মতারিখ ব্যবহার করবেন না। কারণ তা খুব সহজেই ক্রাক হতে পারে। এক্ষেত্রে নিরাপদ পাসওয়ার্ড ব্যবহারের খুঁটিনাটি বিষয়গুলো আপনার জানা থাকা আবশ্যক। আপনি এমন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন যা হবে আলফানিউমেরিক ক্যারেকটার সমৃদ্ধ এবং এটা নূন্যতম আাট ক্যারেক্টার বিশিষ্ট হতে পারে। অনেকে নিজের সিস্টেমের মধ্যে পাসওয়ার্ড স্টোর করে রাখে। যা নিরাপত্তাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে সাহায্য করে। তাই আপনার সিস্টেমের মধ্যে কখনো পাসওয়ার্ড স্টোর করবেন না। আপনাকে সবসময় জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহারের বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। আপনার পাসওয়ার্ড অর্গানাইজ এবং ম্যানেজ করতে পাসওয়ার্ড ম্যানেজার ব্যবহার করতে পারেন। একটি ভাল পাসওয়ার্ড ম্যানেজার প্রোগ্রাম আপনার সকল পাসওয়ার্ডগুলোকে এ্যানক্রেপট করবে। কেউ কেউ নিজের পাসওয়ার্ড অন্যের সাথে শেয়ার করে থাকেন। যা অনেক সময় আপনার অনলাইন নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ঠেলে দিতে পারে। এই দিকটি বিবেচনা করে আপনার পাসওয়ার্ড অন্য কারো সঙ্গে কখনোই শেয়ার করবেন না।
ফায়ারওয়াল ইন্সটল এবং ব্যবহার
কম্পিউটার থেকে তথ্যের আদান-প্রদানজনিত কারণে কিছু সতর্কতার অভাবে আপনার কম্পিউটার নিরাপত্তা ঝুঁকির কবলে পড়তে পারে। এক্ষেত্রে কিছুটা বাড়তি সতকর্তা পূর্ণাঙ্গরূপে আপনার কম্পিউটারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে। আপনার সিস্টেমে তথ্যের আদান-প্রদান নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখতে একটি ফায়ালওয়াল ব্যবহার করতে পারেন। আপনার সিস্টেমের অথোরাইজড অ্যাকসেস হিসেবে ফায়ারওয়াল প্রতিরোধ করতে সক্ষম। ফায়ারওয়াল আপনার ইনকামিং এবং আউটগোয়িং তথ্যের কার্যকরী সুরক্ষা নিশ্চিত করবে।
এন্টি-ভাইরাস এবং এন্টি-স্পাইওয়্যার টুল ইন্সটল করুন
কম্পিউটার ব্যবহারকারী হিসেবে ভাইরাসের সাথে আমরা যেমন সবাই পরিচিত। তেমনি ভাইরাস প্রতিরোধে এন্টি-ভাইরাসের সাথেও আমরা পরিচিত। বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য অনেক কম্পিউটার ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত থাকায় ভাইরাস, স্পাইওয়্যারজনিত আক্রমণে কম্পিউটার ব্যবহারে আমাদেরকে অনেক সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়। বিভিন্ন ক্ষতিকারক কম্পিউটার প্রোগাম যেমন- ভাইরাস, ওয়ার্ম, অ্যাডওয়্যার এবং স্পাইওয়্যার থেকে আপনার সিস্টেমকে সুরক্ষিত রাখতে আপনি এন্টি-ভাইরাস এবং এন্টি-স্পাইওয়্যার টুল ব্যবহার করতে পারেন। নিয়মিত আপনার কম্পিউটারের সম্পূর্ণ সিস্টেমের স্ক্যান সম্পাদন করতে এই টুলগুলো কনফিগার করতে পারেন। সর্বশেষ হুমকি থেকে আপনার সিস্টেমকে রক্ষা এবং বিভিন্ন রকম আক্রমণ সনাক্ত করতে এই টুলগুলো সক্ষম। এমনকি টুলগুলো সর্বশেষ ভাইরাসকে সংজ্ঞায়িত এবং নিরাপত্তা আপডেট করতেও সক্ষম। যদিও ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে আমাদের দৈনন্দিন জীবেনর নানা কার্যক্রম সহজ হয়েছে তবুও আপনার কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা গ্রহণ করতে সতকর্তা অবলম্বন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এন্টি-স্পাইওয়্যার টুলের ব্যবহার আপনার কম্পিউটারকে ভাইরাস এবং স্পাইওয়্যার মুক্ত রাখতে সাহায্য করবে। আপনার কম্পিউটারকে স্পাইওয়্যার, মালওয়্যার, অ্যাডওয়ার, ভাইরাস এবং অন্যান্য কম্পিউটার আক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখতে ভাইরাস এন্টি-স্পাইওয়্যার প্রোগ্রাম কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। স্পাইওয়্যার প্রতিরোধ এবং রিমুভ করতে আপনি www.sywarefixpro.com এই ওয়েব সাইটটি থেকে বিস্তারিত তথ্য পেতে পারেন।
আপনার ওয়্যারলেস হোম নেটওয়ার্ক নিরাপদ রাখার টিপস
সাইবার আক্রমণ থেকে আপনার নেটওয়ার্ককে সুরক্ষিত রাখার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ওয়্যারলেস হোম নেটওয়ার্ক নিরাপদ রাখতে অবশ্যই কিছু কলাকৌশল প্রয়োগ করতে হবে এবং এ বিষয়ে ধারণা থাকাও আবশ্যক। কোন ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় ল্যাপটপ ব্যবহার করলে অনেক সময় আপনি মুক্ত অনিরাপদ ওয়্যারলেস অ্যাকসেস সনাক্ত করতে পারেন। ফ্রিলোডার, ক্ষতিকর কার্যক্রম যেমন এটা হতে পারে পাসওয়ার্ড স্নিফ করার জন্য খোলা অনিরাপদ ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কগুলো খুবই সংবেদনশীল। আচ্ছা ধরুন বাইরের কেউ একজন অবৈধভাবে কপিরাইট ম্যাটেরিয়াল ডাউনলোড করছিল এবং তদন্তে অবৈধ এই কার্যক্রমের সূত্র খুঁজতে গিয়ে দেখা গেল এই অপরাধ আপনার রাউটার থেকে হয়েছে। ভেবেছেন এরকম কোনো ঘটনার সম্মুখীন হলে কি ধরনের বিপদের মুখে আপনি পড়তে পারেন? এজন্যই ওয়্যারলেস হোম নেটওয়ার্ক সর্বদাই নিরাপদ রাখা প্রয়োজন। সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে আপনার ওয়্যারলেস হোম নেটওয়ার্ককে রক্ষা করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। সৌভাগ্যবশত সম্প্রতি সহজলভ্য কনজ্যুমার গ্রেইড রাউটারগুলো এখন সর্বোচ্চ শক্তিশালী এবং সহজেই প্রদান করছে ওয়্যারলেস নিরাপত্তা সম্বলিত নানা ধরনের বৈশিষ্ট্য।
আপনার হোম ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক সুরক্ষিত রাখতে বেশকিছু টিপস্ অনুসরণ করতে পারেন যা আপনার নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে। আপনার রাউটারের এসএসআইডি (সার্ভিস সেট আইডেন্টি ফায়ার) দুবৃত্তদের ল্যাপটপ অথবা ওয়্যারসে এনাবল ডিভাইসের সনাক্তকরণ সহজেই প্রতিরোধ করতে পারে। সাধারণভাবে একটি নন-ব্রডকাস্টিং ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করতে এই অপশনটি ওয়্যারলেস ডিভাইসের উপর চাপ প্রয়োগ করে থাকে। সম্পূর্ণভাবে এসএমআইডি সংযুক্ত করার নিয়ম-কানুন ওয়্যারলেস ডিভাইস ব্যবহারকারীদের জানা উচিত।
আপনার এসএসআইডি ব্রডকাস্ট করতে আপনি যদি অধিকর শ্রেয় মনে করেন তবে যেকোনোভাবে আপনি অস্পষ্ট নাম ব্যবহার করবেন যেন কেউ চিহ্নিত করতে না পারে যে আপনি কে।
ম্যাক আড্রেস ফিল্টারিং করতে সক্ষম। একটি ম্যাক অ্যাড্রেস হচ্ছে ইউনিক আইডেন্টিফায়ার বিভিন্ন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের দ্বারা নেটওয়ার্ক ডিভাইস সম্পাদন করে। একমাত্র অনুমোদিত ম্যাকঅ্যাড্রেস গ্রহণ করতে ওয়্যারলেস রাউটার কনফিগার করতে পারে। ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক কার্ডের ডিভাইস প্রোপাটিজ দেখার দ্বারা সহজেই কম্পিউটারের ম্যাক অ্যাড্রেস খুঁজে পাওয়া যেতে পারে।
ওয়াই-ফাই প্রোটেক্টড এ্যাকসেস (ডব্লিউপিএ) অথবা ডব্লিউপিএ২ (ভার্সন২) এর সাথে টেমপোরাল কী ইন্টিগ্রিটি প্রোটকল (টিকেআইপি) অথবা অ্যাডভান্সড এনক্রেপশন স্ট্যান্ডার্ড (এইএস) বাস্তবায়নের দ্বারা এনক্রেপশন করা সম্ভব। যদি আপনার ওয়্যারলেস ডিভাইস ইহা সাপোর্ট করে, তবে ডব্লিউপিএ২-এর সাথে এইএস হবে অধিকতর শ্রেয় এনক্রেপশন মেথড। আরেকটি অন্যতম সেরা বিকল্প হচ্ছে ডব্লিউপিএ যা টিকেআইপি’র সমন্বয়ে। যা বেশ পুরনো দিনের ওয়্যারলেস ডিভাইসের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ, যা ডব্লিউপিএ২ এইএস সাপোর্ট নাও করতে পারে। দীর্ঘদিন নির্ভরযোগ্যভাবে নিরাপদ বিবেচনা হিসেবে ডব্লিউইপি বর্জন করা ভাল। এনক্রেপশন মেথড এর উপর অবিচল থাকার পর পাশ ফ্রেইজ হচ্ছে সর্বশেষ পদক্ষেপ। শক্তিশালী পাশ ফ্রেইজের সাথে ছয় অথবা তার চেয়ে বেশি আপার এবং লোয়ারকেস লেটার এবং নম্বারের নূন্যতম ব্যবহার। যদিও দুর্বল প্রযুক্তিগত সমস্যার জন্য রাউটারের নিরপত্তা অপশনগুলো সম্পূর্ণভাবে বিধ্বস্ত হতে পারে। বেশিরভাগ রাউটার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো যে কাউকে সহজেই সেটআপ, কনফিগার এবং ওয়্যারলেস অ্যাকসেসের নিরাপত্তা পরীক্ষা করতে সহজে সাহায্য করে থাকে বিস্ময়কর ক্ষমতাসম্পন্ন নিরাপত্তা প্রোসেস প্রদান করে। আপনার ওয়্যারলেস হোম নেটওয়ার্ককে রক্ষা করে নিরাপদ রাখার বিষয়টি গুরুত্বের বিবেচনায় উপেক্ষা না করে প্রোঅ্যাকটিভ হবেন।
আপনার পার্সোনাল আইডেনটিটি নিরাপদ রাখার টিপস
অনলাইনে নানারকম অপরাধ বৃদ্ধি পাবার ফলে আপনার পার্সোনাল আইডেনটিটি নিরাপদ রাখার কলাকৌশলগুলো আপনার নখদর্পনে থাকা উচিত। বিশ্বে প্রতিনিয়তই সাইবার অপরাধ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টি খুবই গুরুত্বের সাথে বিবেচিত হচ্ছে। নিজের প্রয়োজনের তাগিদে অনলাইন নিরাপত্তা সম্পর্কে আপনাকে বেশ সচেতন হতে হবে। কারণ আপনার আইডেনটিটির সঙ্গে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জড়িত। এ বিষয়ে অবহেলা করলে আপনাকে হয়ত বড় ধরনের মাশুল দিতে হতে পারে।
পার্সোনাল আইডেনটিটি চুরির ঘটনা প্রতিদিনই ঘটছে। ২০০৩ সালে এ বিষয়ে দুটি অনুসন্ধান হয়েছিল। যার মধ্যে একটি গ্রাটনার রিসার্স এবং অন্যটি ছিল হাররিস ইন্টারঅ্যাকটিভ নামক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক। অনুসন্ধান থেকে জানা যায় যে ঐ সময় ১২ মাসে ৭-১০ মিলিয়ন লোক তাদের আইডেনটিটি চুরি হওয়া নিয়ে অভিযোগ করেছিল। তবে এ বিষয়ে একটা ব্যাপার সহজেই অনুমেয় যে আইডেনটিটি চুরির ঘটনা বেড়েই চলছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, নিজেকে রক্ষা করতে আপনি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন? এই ধরনের অপরাধীরা সাধারণত চুরি করা তথ্য দিয়ে নতুন ক্রেডিট কার্ড এ্যাকাউন্ট খুলে থাকে এবং তারা দ্রুত বড় ধরনের কেনাকাটা করে ফেলে তাদেরকে ধরার আগেই। প্রাথমিকভাবে তাদেরকে খুজে পাওয়া কষ্টকর হতে পারে অনেক আইডেনটিটির সাথে। আপনি এই ধরনের ভয়াবহ অপরাধ হ্রাস করতে বা আংশিক হ্রাস করতে সহায়তা করতে পারেন। কিন্তু প্রশ্ন হতে পারে কিভাবে? উত্তরে হয়তো বলা যেতে পারে বায়োমেট্রিক ফ্ল্যাশ ড্রাইভের সাহায্যে। ফ্ল্যাশ ড্রাইভে আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন স্টোর করতে, এনক্রেপট ফাইল নিরাপদ রাখতে আপনার ফিংগার প্রিন্ট অ্যাকসেস প্রদান করবে। আপনার সকল পার্সোনাল ইনফরমেশন পাসওয়ার্ড, ইউজার নেম, অ্যাকাউন্ট ইনফরমেশন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য একটি নিরাপদ ফ্ল্যাশ ড্রাইভে রাখতে পারেন, পরবর্তীতে একমাত্র আপনি যখন চাইবেন তখন এতে প্রবেশ করবেন। এই তথ্যগুলো আপনি আপনার হার্ড ড্রাইভে ব্যাকআপ সিস্টেমে নিতে পারেন এবং এগুলো আপনার সাথে নিরাপদে রাখতে পারেন। যদি তথ্যগুলো কখনোও হারিয়ে যায় চুরি হয়ে যায় তখন আপনার ফিংগার প্রিন্ট ডাটাগুলোকে রক্ষা করবে।
বহুমুখী ব্যবহার হিসেবে কমার্শিয়াল সেটিং এ আপনি এই ফ্ল্যাশ ড্রাইভ ব্যবহার করতে পারেন। কারো নির্দিষ্ট কোন কোম্পানির ইনফরমেশন জানার প্রয়োজন নেই সেখানে কাজ করার জন্য। ফ্ল্যাশ ড্রাইভের সাহায্যে আপনি সর্বোচ্চ দশ জন ব্যবহারকারীকে প্রবেশের নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, কোন ক্ষেত্রে তাদের প্রবেশ যদি প্রয়োজন হয়ে থাকে। নিরাপত্তার লেভেল পূর্বের মত একজন ব্যবসায়ী হিসেবে আপনাকে প্রদান করবে। আলাদা আলাদাভাবে একেকজন কোম্পানির তথ্য সম্পর্কে জানার অনুমতি পাবে এবং এক্ষেত্রে তারা নীতিগতভাবে দায়ী থাকবে।
তাদের ফিংগার প্রিন্ট প্রদান করবে তথ্যের নিরাপত্তা রক্ষা এমনকি যদি ইহা চুরিও হয়ে থাকে। অনেক কোম্পানিতে চুরির ঘটনায় ফিংগার প্রিন্ট টেকনোলজি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। যদি মাত্র পাঁচ জন চাকরিজীবি কোন প্রতিষ্ঠানের গোপন তথ্য সম্পর্কে সবকিছু জানে বা জানার অধিকার দেওয়া হয়। তবে তারাও তো তথ্য চুরির সুযোগ নিতে পারে। আপনার কোম্পানি তথ্যসমূহ ভবিষ্যতের জন্য নিরাপদ রাখা প্রয়োজন। বর্তমানে প্রযুক্তির যুগে আপনার তথ্য কে বা কারা চুরি করেছে তা বের করা সম্ভব এবং কোথা থেকে কখন তা চুরি হয়েছে তাও বের করা সম্ভব।
ঘটনা ঘটার আগেই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। পাসওয়ার্ড হ্যাকিং প্রতিরোধে পাসওয়ার্ড ম্যানেজার বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন, ছবি, অন্যান্য সব তথ্য নিরাপদ রাখতে এটি বেশ কার্যকরী। সর্বোপরি বায়োমেট্রিক সিকিউরিটি, ফিংগার প্রিন্ট ফ্ল্যাশ ড্রাইভ ইত্যাদি প্রযুক্তি ব্যবহারে আপনি অধিকতর নিরাপদভাবে আপনার কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেন।
ইন্টারনেট শপিং সিকিউরিটি
তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে প্রযুক্তিনির্ভর নানারকম সেবা আমাদের দ্বারগোড়ায় খুব সহজেই পৌঁছে যাচ্ছে। এসব সেবা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের নানা ক্ষেত্রে। এরই ধারাবাহিকতায় আমাদের দৈনন্দিন জীবনের নানা প্রয়োজনে অনলাইন শপিং দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এক্ষেত্রে অনলাইন ভিত্তিক কেনাকাটা ও সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তা যেমন বেড়ে চলছে তেমনি অন্যদিকে অনলাইন নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ছে। আপনার নানারকম অনলাইন কার্যক্রম যতটা সম্ভব নিরাপদে সম্পাদন করতে প্রয়োজন যথাযথ পদক্ষেপ ও সচেতনতা।
প্রয়োজনের তাগিদেই ইন্টারনেট শপিং-এর অগ্রগতিতে নিরাপদ শপিং-এর বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণ মানুষ অনলাইন লেনদেনের ক্ষেত্রে একটা জিনিস প্রত্যাশা করে যে, তাদের টাকা যেন অনলাইন হ্যাকার বা কোন রকম সাইবার ক্রাইমের খপ্পরে পড়ে চুরি হয়ে না যায়। সম্প্রতি ক্রেডিট কার্ড চুরি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা চুরি মোট কথা অনলাইনে টাকা চুরির বিষয়টি সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে। অনেক দোকানদার এবং প্রতিষ্ঠান নীতিহীনভাবে এসব অবৈধ লেনদেনের ব্যবহার করে থাকে। এই ধরনের ঘটনা বেশ কয়েক বছর থেকেই ঘটছে। এক্ষেত্রে কোম্পানিগুলো বিশ্বাসযোগ্যতা হিসেব সম্ভাব্য অনেক ক্রেতাই হারাচ্ছেন এই পদ্ধতির কারণে। অর্থাৎ অসৎ ব্যবসায়ীদের অসাধু চক্রের ফাঁদে পড়ে অনেক ক্রেতাই তাদের টাকা খুইয়েছেন। সম্প্রতিক সময়ে এনক্রেপ্ট অনলাইন ট্রানজেকশনের ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহারে পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে এবং ফলশ্রুতিতে বিপুল সংখ্যক মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে কেনাকাটার সুবিধা গ্রহণ করে নানা রকম পণ্য ক্রয় করছেন। এক্ষেত্রে আস্থা আবার ফিরে এসেছে এবং এই কারণে মুনাফা দিন দিন উপরের দিকে উঠছে। কোম্পানিগুলো এবং বিক্রেতাদের দ্বারা ক্রেতা সাধারণ এখন অনেকটা নির্ভয়ে তাদের ক্রেডিট কার্ডের বিস্তারিত তথ্য অনলাইনে স্টোর করছেন। এর অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে প্রতারণা কার্যক্রম বিষয়ে কোম্পানিগুলোর প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ। যদি আপনি অনলাইনে শপিং করেন তবে আপনার ডেবিট কার্ডের চেয়ে বরঞ্চ ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করবেন। ডেবিট কার্ডের ব্যাপারে আপনি একই মাত্রার সুরক্ষানীতি গ্রহণ করবেন না এবং এটিতে কোন প্রকার ভুল হলে আপনি তা ফিরে পেতে ততটা মরিয়া হবেন না। এখন স্টোর থেকে কিছু কিনতে আপনার বিস্তারিত খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারেন। বর্তমানে অনলাইন দোকানগুলোতে মিনিটের মধ্যে দ্রুত এবং দক্ষতার সাথে সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার বিষয়টি অত্যাবশ্যক। এক্ষেত্রে অনলাইন বিক্রেতাদের প্রয়োজন সর্বোচ্চ মান বজায় রাখা। অন্যথায় তারা তাদের গ্রাহক হারাবে এবং যারা অধিকতর ভাল সেবা প্রদান করবে সেখানে গ্রাহক বেশি যাবে। একটি উৎকৃষ্ঠ উদাহরণ হচ্ছে আমাজন এখানে অনলাইন অর্ডার প্রক্রিয়া অনেক দ্রুততার সহিত সম্পূর্ণ করা যায়। এবং যারা হচ্ছে একমাত্র কোম্পানি, যেখানে তারা ওয়ান ক্লিকে কেনাকাটা অফার করে থাকে। আমাজন খুব সতর্কতার সাথে অনলাইন কেনাকাটার বিষয় নিয়ে অনুসন্ধান করে থাকে এবং পরবর্তী সময়ে আরো উন্নত সেবা দিতে তারা বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে প্রস্তুত। নিশ্চিতভাবে এতে কোন সন্দেহ নেই যে এই ধরণের সার্ভিস বেচা-কেনার ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ক্রেতারা তাদের বিভিন্ন স্টোর হতে এসব সেবা গ্রহণ করছেন।
আইপি অ্যাড্রেস গোপন রাখার উৎকৃষ্ট পন্থা
বর্তমানে আইডেনটিটি চুরির ঘটনা কারো কাছে তেমন একটা অপরিচিত নয়। অনলাইন দুনিয়াই হরমামেশাই ঘটছে আইডেনটিটি চুরির ঘটনা। তাই অনলাইনে অন্যান্য নিরাপত্তার সাথে বহুল আলোচিত একটি বিষয় হচ্ছে আইডেনটিটি চুরির ইস্যুটি। যেহেতু আপনার আইডেনটিটির নিরাপত্তার সাথে অনেক জিনিস জড়িত তাই এক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা খুবই জরুরি।
সম্প্রতি অনলাইনে আইডেনটিটি চুরির ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানুষ তাদের আইডেনটিটি সুরক্ষার বিষয়টি খুব দ্রুত নিশ্চিত করতে চায়। আপনার আইপি অ্যাড্রেস পরিবর্তন কিংবা গোপন রেখে অনলাইনে আপনার আইডেনটিটি সুরক্ষিত রাখতে কিছু সহজ-সরল পন্থা রয়েছে।
যখন আপনি কোন ওয়েব সাইটে ভিজিট করে থাকেন তখন আপনার আইপি অ্যাড্রেস আপনার কম্পিউটারে চিহ্ন রেখে যায় এবং যেসব হ্যাকাররা জানে কিভাবে আপনার আইপি স্ট্রেস করতে হয় এবং এমনকি জোর করে আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন চুরি করতে পারে। সুতরাং আপনার আইপি অ্যাড্রেস গোপন রাখার বিষয়ে কিছু নিয়ম কানুন শিখতে হবে কিছু নির্দিষ্ট সাইটে প্রবেশ করতে। আপনি আপনার নিরাপত্তা নিয়ে শতভাগ নিশ্চিত হতে পারেন না। আপনার আইপি পরিবর্তন করতে কিছু পন্থা রয়েছে-
ফ্রি প্রক্সি সাইটের ব্যবহার
ইন্টারনেটে প্রচুর পরিমাণে ফ্রি প্রক্সি সাইট রয়েছে। সুতরাং এসব সাইট খুঁজে পেতে আপনার এক মিনিটের বেশি সময় লাগবে না। সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে হাজার হাজার সাইটের মধ্য থেকে আপনি প্রয়োজন মত পিক করতে পারেন। সাধারণভাবে আপনি এই সাইটের ওয়েব অ্যাড্রেস-এ প্রবেশ করে ভিজিট করতে চাইলে সাইটটির দ্বারা ওয়েব বক্স প্রদান করবে এবং আপনি আপনার পছন্দমত সাইটে প্রবেশ করতে পারবেন ফ্রি প্রক্সি সাইটে আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করে। একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ যে, বেশিরভাগ ফ্রি প্রক্সি সাইট নিরাপত্তা নিয়ে খুব বেশি বিনিয়োগ করে না। তারা নিরাপত্তার চাইতে অধিক নামহীনতার জন্য সন্নিবিষ্ট। এর মানে তারা মনে করে অন্যান্য সাইট আপনার আইটি অ্যাড্রেস সুরিক্ষিত রাখবে কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে হ্যাকারদের দ্বারা সহজেই আক্রমণের শিকার হতে পারেন। সুতরাং নিরাপত্তার খাতিরে ফ্রি প্রক্সি সাইটের স্পর্শকাতর তথ্য ব্যবহার করবেন না।
পেইড আইপি হাইডিঙ সফটওয়্যারের ব্যবহার
আপনার কম্পিউটারে আইপি হাইডিঙ সফটওয়্যার ইন্সটল করা ফ্রি প্রক্সি সাইটের চেয়ে যে কোন দিনের জন্য নিরাপদ এবং অধিকতর শ্রেয়। বর্তমান সময়ে যথাযথভাবে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে প্রচেষ্টা এবং অর্থের ব্যবহার অনাবশ্যক। তাই তারা সাধারণত এগুলো ফ্রি দিতে চায় না। এসব সফটওয়্যারের ব্যবহারে সুবিধা নিতে আপনাকে কিছু অ্যামাউন্ট পরিশোধ করতে হবে। তবে একটি ভাল বিষয় হচ্ছে তাদের একটি পরীক্ষামূলক ডাউনলোড পিরিয়ড রয়েছে। আপনি পরীক্ষা করে তাদের চাহিদা মত প্রয়োজনীয় পরিশোধ করে পূর্ণাঙ্গ সুবিধা নিতে পারেন।
গ্রহণযোগ্য সফটওয়্যার ব্যবহার
আপনার আইপি অ্যাড্রেস গোপন করতে প্রচুর সফটওয়্যার ডেভেলপ হয়েছে। বর্তমানে আপনার প্রয়োজন মত সঠিক সফটওয়্যার বেছে নেওয়া সত্যিই অনেক কঠিন কাজ। কোন রকম কষ্টকর পরিস্থিতি ছাড়াই আপনার আইডেনটিটি রক্ষায় সময়ের মূল্য এবং অর্থ বিবেচনায় গ্রহণযোগ্য সফটওয়্যার ব্যবহার করা উচিত।
ইন্টারনেট সিকিউরিটি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা
বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট নিরাপত্তার বিষয়টি বিভিন্ন মহলে একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। বিশ্বের বাঘা বাঘা অনলাইন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা প্রতিনিয়তই চেষ্টা করে যাচ্ছেন অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করে নিরাপদ অনলাইন সেবা প্রদান করতে। এ নিয়ে নানা রকমের উদ্যোগও গৃহীত হচ্ছে। যেখানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর একটি বড় অংশ বিভিন্ন সময় সাইবার আক্রমণের শিকার হচ্ছেন সেখানে সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পরিণত হবে এটাই স্বাভাবিক। বর্তমান সময়ে আমরা অনেক কিছুই প্রযুক্তি ছাড়া করতে পারিনা। আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে প্রযুক্তির ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদিও আমরা সর্বদাই প্রযুক্তির ছোঁয়া পেতে পুরাতনকে বিসর্জন দিয়ে থাকি তবুও কিন্তু আমরা ডিজিটাল বিশ্বে প্রবেশের নিরাপদ ব্যবহারগুলো সম্পর্কে অনেক সময় উদাসীন থাকি। প্রযুক্তির ফলে বর্তমানে প্রতিদিনের কাজ কর্ম যেমন ব্যাংকিং, শপিং, ইউটিলিটি বিল পরিশোধ এবং ই-কমার্সের ক্ষেত্রে নানা রকম ব্যবহার আমাদের জীবনকে অনেক সহজ ও সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে গেছে। এতে কোন সন্দেহ নেই যে ইন্টারনেটের যুগে যে কেউ এর সুবিধা নিতে পারে। তবে বর্তমানে ওয়েব ছাড়া আমরা অনেক ক্ষেত্রেই কিছু কল্পনা করতে পারিনা। প্রতিটি ক্ষেত্রে এগিয়ে যেতে আমরা প্রযুক্তির উৎকর্ষতা কামনা করলেও দূর্ভাগ্যজনিত কারণে কিছু মানুষ আছেন যারা অনলাইনে সর্বদাই অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে বিভিন্ন রকম কার্যক্রম করে থাকেন। যারা এসব ঘটনার মাঝেও নিজের ইন্টারনেট নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন না তাদের জন্য সাইবার ক্রাইম অনেক বড় হুমকিস্বরূপ। কিন্তু আপনি যদি দূরর্দশীতার পরিচয় দিয়ে অনলাইন নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন থাকেন তবেই আপনি অধিক নিশ্চিত থাকবেন অনলাইন হুমকি থেকে। বস্তুত কেউ ইন্টারনেট থেকে হুমকি পেতে পারে এবং যখন কেউ এসব হুমকির সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করতে পছন্দ করেন তাদের উচিত নিজেদের সুরক্ষার খাতিরে যথাযথ উদ্দ্যোগ গ্রহণ করা। সম্ভাবত অনলাইন নিরাপত্তার খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে ইন্টারনেট পরিভ্রমণে আপনার স্পর্শকাতর তথ্যগুলোতে কাউকে কখনো প্রবেশধিকার না দেওয়া যেমন ব্যাংকিং পাসওয়ার্ড, আইডি নম্বার এবং সামাজিক নিরাপত্তা নম্বার ইত্যাদি। ধরুণ আপনি অনলাইনে কিছু কিনতে যাচ্ছেন সর্বদাই লক্ষ্য রাখবেন আপনার ব্রাউজারের নিচের ডান কোনায় ছোট প্যাডলক ইমেজ আছে কি না? এর মানে হচ্ছে উক্ত সাইটটি নিরাপদ। আরও নিশ্চিত হতে ইউআরএল (ইউনিফর্ম রিসোর্স লোকেটর) আপনাকে সংযুক্ত করবে ইহার প্রথম চারটি বর্ণ এইচটিটিপি (হাইপার টেক্সট ট্রন্সফার প্রোটকল) হিসেবে। অন্যথায় আপনি ফিশিং সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। আমাদের উচিত অনলাইন সক্রামণের বিরুদ্ধে সর্বদা নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিরক্ষামূলক প্রস্তুতি গ্রহণ। আমরা ম্যালওয়ার সমন্ধে কথা বলছি যা হচ্ছে ভাইরাস ট্রোজাল, ওয়ার্ম এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কোডের আমব্রালা টার্ম। যা একজন হ্যাকার আপনার অজান্তেই আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করাতে পারে। আমরা জানি এগুলো আমাদের কি ক্ষতি করতে পারে। শুধু তাই নয় এগুলো আমাদের ফাইল বিনষ্ট করতে, কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা হ্রাস করতে এমনকি আমাদের কম্পিউটারের সমস্ত সিস্টেম ধংস করে সঙ্কটময় অবস্থা সৃষ্টির অন্যতম কারণ হতে পারে। আপনি সহজভাবে কি করবেন এগুলো বর্জন করতে? কোন ফাইল ডাউনলোড, সাইট পরিদর্শন এবং কোন লিংকে ক্লিক করতে আপনাকে সচেতন থাকতে হবে। নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে আপনি খুব বেশি নিশ্চিত না হলে অযথা ঝুঁকি নিতে যাবেন না। বাস্তবিকভাবে অনলাইনের নানা রকম হুমকি মোকাবেলায় আমাদের কম্পিউটারগুলোকে অবশ্যই প্রস্তুত রাখা প্রয়োজন। আমাদের কম্পিউটার সিস্টেমে সন্দেহজনক কোন কিছুর প্রবেশ বন্ধ করতে ফায়ারওয়াল হচ্ছে প্রাথমিক ভিত্তি এবং এন্টি-ম্যালওয়ার প্রোগাম অথবা সফটওয়্যার কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে। এই ধরনের অনলাইন সেইফগার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদিও এক্ষেত্রে যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রোগামগুলো নিয়মিতভাবে হালনাগাদ করতে হবে। অন্যথায় সফটওয়্যারগুলি নতুন ম্যালওয়ার সনাক্ত করতে সক্ষম হবে না এবং আমাদের নিরাপত্তা যতটা গুরুত্বপূর্ণ তার সাথে আইপি হিডারও। আইপি হিডার হচ্ছে একটি সফটওয়্যার, যেখানে আপনি বেনামীভাবে সার্ফ করতে পারেন। সুতরাং আপনার অনলাইন ত্যাগের কোন চিহ্ন কখনো আইপি অ্যাড্রেসে থাকবেনা। যা হ্যাকারদের আক্রমণের শিকার হতে পারে। এই চিহ্ন ছাড়া হ্যাকাররা জানতে পারবেনা যে আপনি অনলাইনে আছেন এবং যখন তারা জানতে পারবে না তখন তারা হ্যাকিং করার চেষ্টা থেকে বিরত থাকবে।
ক্ষতিকর ভাইরাসের খপ্পরে ইন্টারনেট নিরাপত্তা
কম্পিউটার ইন্টারনেট ব্যবহারকারী মাত্রই ভাইরাসের সাথে বহুল পরিচিত। আপনি হয়ত অনেক সময় এ সব ভাইরাস সম্পর্কে শুনেছেন এবং আপনি জানেন এসব ভাইরাস কতটা খারাপ হতে পারে। ভাইরাসের অনলাইন আক্রমণ আপনার সিস্টেমকে ধ্বংস করে দিতে পারে এবং কখনো কখনো আপনার অজান্তেই তারা আঘাত করে। আপনি হয়তো ভাবছেন আপনি একটি নির্মল রেজিস্ট্রি ক্লিনার ডাউনলোড করেছেন। সমস্যা অনুভব করবেন তখন, যখন আপনার কোন ফাইল হারাবেন বা যখন দেখবেন আপনার মাউস কাজ করছে না কিংবা আপনি কোন ডকুমেন্ট ওপেন করতে পারছেন না। যদি ঘটনা এরকম হয়ে থাকে তবে সম্ভবত একটি ভাইরাস ডাউনলোড করেছেন। এই ধরনের ঘটনা ঘটার জন্য অপেক্ষা না করে আপনার উচিত হবে ঘটনা ঘটার আগেই ইন্টারনেট নিরাপত্তা নিয়ে সচেতনতা। আপনার নিরাপত্তা চাহিদানুসারে বাজারে বিভিন্ন ধরনের এন্টিভাইরাস সংটওয়্যার রয়েছে। যা আপনাকে সঠিক মাত্রায় সুরক্ষা প্রদান করতে পারে। এসব সফটওয়্যার ব্যবহার আপনার জন্য জ্ঞানীর কাজ হবে এবং এন্টিভাইরাসের কার্যক্রমের পাশাপাশি আপনি এসব সফটওয়্যার থেকে অন্যান্য কিছু সুবিধা পাবেন। একটি ভাল এন্টিভাইরাসের অন্যান্য কিছু ব্যবহারিক বৈশিষ্ট্য থাকা উচিত যেমন- স্পাইওয়্যার সনাক্তকরণ, ফায়ারওয়াল ক্যাপাবিলিটি এবং অটো-আপডেটিং প্রক্রিয়া। আপনার কম্পিউটারের অধিকতর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং উক্ত সুবিধাগুলো প্রদান করতে প্রোগ্রামগুলো ডিজাইন করা হয়েছিল। আগে আপনি এগুলোর প্রয়োজনীয়তা অনুভব না করলেও নিশ্চিতভাবেই এসব সফটওয়্যার ইন্সটল আপনার কম্পিউটারের নিরাপত্তা রক্ষায় বেশ কার্যকরী। যে কারণে সবগুলো ফিচার একসাথে চালু করা সময়কে প্রভাবিত করতে পারে। সুতরাং আপনি গুরুত্বানুসারে যে একটি কাজ করতে চান তা করতে পারেন যেমন- অটোমেটিক আপডেট, ফায়ারওয়াল এবং অটোমেটিক স্ক্যানিং। অনলাইন হুমকি, ক্ষতিকর ভাইরাস থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখতে হবে। অনেক সময় এ বিষয়টি আপনার ব্রাউজারের উপর নির্ভর করে। যাতে সাধারণত নিরাপত্তামূলক বৈশিষ্ট্য সন্নিবিষ্ট থাকে। যদিও সকল ব্রাউজার সমান বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন নয়। কিছু ব্রাউজার রয়েছে যেগুলো অন্যান্য ব্রাউজারের চেয়ে উচ্চমাত্রার নিরাপত্তা সুবিধা নিশ্চিত করতে আপনাকে অফার করবে। সুতরাং পছন্দের বিষয়টি আপনার বিবেচনাধীন। কিছু রয়েছে যেগুলো সহজ সরলভাবে নিয়মিত অধিক ভিন্নতায় আপনার ডাটার ব্যাকআপ সৃষ্টি করে। স্মরণ রাখতে হবে যে, একটিমাত্র ভাইরাসের ফলে আপনার কম্পিউটার ক্রাশ করতে পারে। সুতরাং ভাইরাসের হাত থেকে নিরাপদ থাকতে হবে। সর্বোপরি একটি ছোট ভাইরাস কি করতে পারে এমনটা ভেবে আপনি সত্যিই তাকে অবহেলা করতে পারেন না। যদি আপনি এই বিষয়ের উপর বিশেষজ্ঞ না হন তবু আপনি কাউকে পেতে পারেন যিনি এসব বিষয়ে মোটামুটি বিশেষজ্ঞ। ভাইরাস কর্তৃক আপনার ফাইল এবং এমনকি আপনার সিস্টেম ধ্বংস হবার আগেই যত শীঘ্রই দ্রুত আপনাকে ভাইরাসগুলো মৃত্যু নিশ্চিত করতে হবে। যখন ক্ষতি করতে ভাইরাসগুলো আসে তখন আপনার কম্পিউটারকে আক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করা হচ্ছে একমাত্র নিরাপদ পথ। প্রশ্ন হতে পারে কেন এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার সর্বদাই প্রয়োজনীয়? যদি আপনি সম্ভাব্য অনলাইন আক্রমণ হ্রাস করতে চান এবং অনেক সময় না জেনেই কম্পিউটারে ভাইরাস ডাউনলোড করে থাকেন। আপনার কম্পিউটার নিরাপদ রাখতে আপনি এ ব্যাপারে সাহায্যহীন নন। প্রত্যহ নতুন ভাইরাস যেমন সৃষ্টি হচ্ছে তাই ডাটাবেজে ভাইরাস সনাক্ত করতে আপনার এন্টিভাইরাসকে নিয়মিত আপডেট করতে হবে। আপনার কম্পিটউটারের সাধারণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে একটি আইপি হিডার ইন্সটল করতে পারেন যা আপনার আইপি অ্যাড্রেস গোপন রাখতে যখন আপনি অনলাইনে অবস্থান করবেন। যখন আপনি অনলাইনে বেনামি থাকবেন অর্থাৎ আপনার আইপি অ্যাড্রেস গোপন থাকবে তখন কোন হ্যাকার আপনাকে খুঁজবে না এবং আপনি হ্যাকার থেকে নিরাপদ থাকবেন।
প্রতারণামূলক ইমেইলে বিশ্বাস করা
প্রতারকচক্র সর্বদা নিত্যনতুন কৌশল অবলম্বন করে নানা রকমভাবে অনলাইনে প্রতারণার ঘটনা ঘটাচ্ছে। এবং নিত্যনতুন এসব প্রতারণা দিন দিন বেড়েই চলছে। ফলশ্রুতিতে অনলাইন প্রতারণার বিষয়ে অসচেতন নিরীহ ব্যক্তিরা প্রতিনিয়তই শিকারে পরিণত হচ্ছে প্রতারক চক্রের। প্রতিদিনই অনলাইনে প্রতারণামূলক নানা ঘটনা ঘটছে। যদি আপনি বেশ কিছু সময় ধরে আপনার ইমেইল বন্ধ রাখেন তবে আপনি সম্ভবত বিশ্বের বিভিন্ন অজানা উৎস থেকে অনেক প্রতারণামূলক ও হাস্যকর ম্যাসেজ পেয়ে থাকবেন। ম্যাসেজে কেউ হয়ত বলবে আপনি পাঁচ মিলিয়ন ডলার জিতেছেন একটি লটারীর মাধ্যমে যেখানে আপনি কখনো সরাসরি অংশগ্রহণ করেননি কিন্তু আপনি রেনডমলি নির্বাচিত হয়েছেন। তাই ডলারগুলো আপনাকে এখন গ্রহণ করতে হবে। এই ধরনের বেশিরভাগ ইমেইলই সংগঠিত চক্রের মাধ্যমে ঘটানো হয়ে থাকে। যারা অজ্ঞতা বশত এই ধরনের প্রতারণায় পড়ে থাকে তারা অনেক সময়ই ক্ষতির সম্মুখীন হয়। এবং প্রতারক চক্র লাভবান হয়। ইমেইল স্ক্যামার এর মাধ্যমে আমেরিকা ও যুক্তরাজ্য তাদের কারেন্সির বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার হারিয়েছে এবং এই সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এতে কোন সন্দেহ নেই যে ইন্টারনেট হচ্ছে ব্যবহারকারীদের জন্য একটি মুক্ত কেন্দ্রস্থল যেখানে প্রতারক চক্রও বিচরণ করতে পারে। ফলে ইন্টারনেটে তারা প্রবেশ করে সাধারণ ব্যবহারকারীদের সাথে নানা রকম প্রতারণায় লিপ্ত হচ্ছে। সনাতন ধারার যোগাযোগ পদ্ধতি যেমন- স্নেইন মেইল এবং ফ্যাক্সের চেয়ে স্ক্যাম অনেক সহজ হওয়ায় প্রতারকরা তা ব্যবহার করে থাকে। সর্বোপরি ইমেইলে প্রতারণামূলক কার্যক্রমগুলো ওয়েব জগতে বেশ জটিলতা তৈরি করছে তাদের জন্য যারা জানেন না কিভাবে এগুলো প্রতিরোধ করতে হয়। এখন পর্যন্ত ইন্টারনেট নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা কমপক্ষে পাঁচ ধরনের সাম্প্রতিক সময়ে পরিচালিত স্ক্যাম ইমেইল চিহ্নিত করেছেন। নাইজেরিয়ান স্ক্যাম লেটারে অগ্রিম-ফি বিষয়ে প্রতারণা করা হয়। অনেকে বড় অংকের জন্য প্রেরককে অর্থ-কড়ি পাঠিয়ে থাকে। ফিশিং স্ক্যাম এর লিংকে ক্লিক করলে আপনার অজান্তেই কম্পিউটারে ম্যালওয়ার ডাউনলোড হয়ে যায়। অনেক সময় প্রতারণামূলক ইমেইল থেকে দেখা যায় যে কিছু লোক আপনাকে খুন করার জন্য বের হয়েছে এবং আপনার জীবন রক্ষা করার জন্য তারা আপনার কাছে অর্থ দাবী করবে। আরো এক ধরনের স্ক্যাম চিহ্নিত হয়েছে যা হচ্ছে এন্টি-স্পাইওয়্যার স্ক্যাম। যা আপনাকে একটি এন্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার ডাউলোড করতে চেষ্টা করবে। সত্যিকার অর্থে তা কোন এন্টিভাইরাস নয় এটি হচ্ছে এক প্রকার ভাইরাস যার মাধ্যমে প্রেরক আপনার কম্পিউটারের যাবতীয় তথ্য চুরি করতে পারে। বর্তমানে সরকার এবং প্রাইভেট সংস্থাগুলো সাইবার আক্রমণের বিরুদ্ধে নানারকম কার্যক্রম পরিচালিত করছে এবং এ বিষয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে ব্যবহারকারীদের মাঝে সচেতনতা বাড়াতে কাজ করে যাচ্ছে। এত কিছু সত্ত্বেও এই ধরনের কার্যক্রম চলতেই আছে। এর অন্যতম প্রধান অন্তরায় হচ্ছে যথাযথ তদন্ত করে অনলাইনে প্রতারণাকারীদের বিচারের অভাব। এখনই সকল অনলাইন প্রতারণা বন্ধে যথাযথ উদ্দ্যোগ নিতে সবাইকে এগিয়ে আসা উচিত।
আপনার পার্সোনাল অনলাইন নিরাপত্তার জন্য আপনি কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেন। এক্ষেত্রে স্ক্যাম এবং সর্বোপরি অনলাইন নিরাপত্তার খুঁটিনাটি বিষয়ে আপনাকে প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করতে হবে। যখন আপনি এসব বিষয় সম্পর্কে জানবেন তখন আপনি আপনার কম্পিউটারকে নিরাপদ এবং আপনার অনলাইন পথচলা নিরাপদ করতে কি কি বর্জন ও গ্রহণ করতে হবে তা পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারবেন। আপনার আইপি অ্যাড্রেসকে গোপন রাখতে আপনি একটি আইপি চেঞ্জিং সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন যা সেইফগার্ড হিসেবে কাজ করবে। যখন আপনার আইপি গোপন থাকবে অর্থাৎ ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত থাকলেও অনলাইনে কেউ আপনার উপস্থিতি টের পাবে না। এর মানে হচ্ছে, ইমেইল স্ক্যাম, ম্যালওয়ার বা অন্যান্য ক্ষতিকর কিছু আপনাকে পাঠাতে পারবেনা, কারণ তারা আপনাকে খুঁজে পাবে না আপনার আইপি গোপন থাকার ফলে। ফলে আপনি অনলাইনে অধিক সুরক্ষিত ও নিরাপদে বিচরণ করতে পারবেন।
কম্পিউটার টিপস
প্রতিবেদন
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
বিশ্ববিখ্যাত এ্যালাক্সা র্যাংকিং অনুসারে সংবাদ ভিত্তিক বাংলাদেশী ১০টি সেরা অনলাইন প্রকাশনা (১৪ ডিসেম্বর ২০০৯ তারিখের রিপোর্ট অনুযায়ী)
১। বিডিনিউজ [ http://www.bdnews24.com/bangla ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৪,১৫৭
২। নিউজ ভিশন [ http://www.newsvision.com.bd ] বিশ্ব র্যাংকিং : ১,৮১,২২৪
৩। নোয়াখালী ওয়েব [ http://www.noakhaliweb.com.bd ] বিশ্ব র্যাংকিং : ২,০৩,৬৮৭
৪। শীর্ষ নিউজ [ http://www.sheershanews.com ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৩,০১,৯০৮
৫। ইউকে বিডি নিউজ [ http://www.ukbdnews.com ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৩,৮২,২৩৩
৬। ফোকাস বাংলা নিউজ [ http://www.focusbangla.com ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৪,২৮,৩৭১
৭। বাসস নিউজ [ http://www.bssnews.net/bangla ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৫,৮৮,৯১৭
৮। আমাদের মিডিয়া [ http://www.amadermedia.com ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৬,১৩,০৫১
৯। রেডডটাইমসবিডি [ http://www.redtimesbd.com ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৬,৪৭,৪৪৭
১০। সোনালী সকাল [ http://www.sonalisakal.com ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৯,৭৬,১৫২
শীর্ষ ১০টি অনলাইন সংবাদপত্রের তালিকায় বরাবরের মত প্রথম স্থানে রয়েছে বিডিনিউজ। দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে নিউজ ভিশন সেজায়গায় দীর্ঘদিন দ্বিতীয় থাকা নোয়াখালী ওয়েব এর অবস্থান এখন তৃতীয়। তালিকায় নতুন আসা শীর্ষ নিউজ জায়গা করে নিয়েছে চতুর্থ স্থানে এবং রেডটাইমবিডি এর অবস্থান নবম। এছাড়া ভালো অবস্থানে উঠে এসেছে ইউকে বিডিনিউজ যার অবস্থান পঞ্চম। উল্লেখ্য কোন দৈনিক পত্রিকার ওয়েবসাইটকে এ রিপোর্টের আওতায় আনা হয় নাই।
১। বিডিনিউজ [ http://www.bdnews24.com/bangla ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৪,১৫৭
২। নিউজ ভিশন [ http://www.newsvision.com.bd ] বিশ্ব র্যাংকিং : ১,৮১,২২৪
৩। নোয়াখালী ওয়েব [ http://www.noakhaliweb.com.bd ] বিশ্ব র্যাংকিং : ২,০৩,৬৮৭
৪। শীর্ষ নিউজ [ http://www.sheershanews.com ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৩,০১,৯০৮
৫। ইউকে বিডি নিউজ [ http://www.ukbdnews.com ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৩,৮২,২৩৩
৬। ফোকাস বাংলা নিউজ [ http://www.focusbangla.com ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৪,২৮,৩৭১
৭। বাসস নিউজ [ http://www.bssnews.net/bangla ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৫,৮৮,৯১৭
৮। আমাদের মিডিয়া [ http://www.amadermedia.com ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৬,১৩,০৫১
৯। রেডডটাইমসবিডি [ http://www.redtimesbd.com ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৬,৪৭,৪৪৭
১০। সোনালী সকাল [ http://www.sonalisakal.com ] বিশ্ব র্যাংকিং : ৯,৭৬,১৫২
শীর্ষ ১০টি অনলাইন সংবাদপত্রের তালিকায় বরাবরের মত প্রথম স্থানে রয়েছে বিডিনিউজ। দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে নিউজ ভিশন সেজায়গায় দীর্ঘদিন দ্বিতীয় থাকা নোয়াখালী ওয়েব এর অবস্থান এখন তৃতীয়। তালিকায় নতুন আসা শীর্ষ নিউজ জায়গা করে নিয়েছে চতুর্থ স্থানে এবং রেডটাইমবিডি এর অবস্থান নবম। এছাড়া ভালো অবস্থানে উঠে এসেছে ইউকে বিডিনিউজ যার অবস্থান পঞ্চম। উল্লেখ্য কোন দৈনিক পত্রিকার ওয়েবসাইটকে এ রিপোর্টের আওতায় আনা হয় নাই।
কম্পিউটার টিপস
প্রতিবেদন
Posted by-
Ruhul Amin
মন্তব্য(সমূহ) (0)
আমরা চ্যাটিং-এর জন্য বিভিন্ন ধরনের মেসেঞ্জার ব্যবহার করি। যেসকল মেসেঞ্জারের সাথে আমরা পরিচিত বা ব্যবহার করি তা হলো- Yahoo Messenger, Pidgin Messenger, Digsby Messenger, Nimbuzz Messenger প্রভৃতি। এদের মধ্যে Pidgin Messenger সকলের কাছে অধিক প্রিয় যার কারণসমূহ নিম্নরূপ-
1. এটি দিয়ে বিভিন্ন আইডিতে চ্যাট করা যায় ।2. একই গ্রুপের একাধিক আইডি দিয়ে চ্যাট করা যায়।
3. মেসেঞ্জিং অনেক দ্রুত হয়, প্রভৃতি।
আরোও অনেক কারণেই এই মেসেঞ্জারটি আমাদের কাছে অনেক জনপ্রিয়। যেহেতু এটি নিয়ে আগেও টিউন করা হয়েছিলো তাই এটির বৈশিষ্ট্য নিয়ে বেশী কিছু লিখলাম না। Pidgin Messengerটি এতো জনপ্রিয় হলেও এটি দিয়ে Facebook-এ চ্যাট করা যায় না। আজ আমি আপনাদেরকে এই ব্যাপারে ইনফর্ম করবো ।
হ্যাঁ, Pidgin Messengerটি দিয়ে Facebook-এ চ্যাট করতে হলে আপনাকে ইহার সাথে একটি প্লাগইন সংযুক্ত করতে হবে।
নিচের লিংক হতে প্লাগইনটি ডাউনলোড করুন :
এবার ডাউনলোডকৃত প্লাগইনটি ইনস্টল করলেই এড একাউন্টে Facebook Chat দেখতে পাবেন। এখানে আপনার আইডি এড করে Facebookএ Chat করুন। আর হ্যাঁ, প্লাগইনটি ইনস্টল করার আগে আপনার পিসিতে অবশ্যই Pidgin Messengerটি ইনস্টল থাকতে হবে।
Pidgin Messengerটি নিচের লিংক হতে ডাউনলোড করুন :
সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, প্রযু্ক্তির সাথে থাকুন।
কম্পিউটার টিপস
সফটওয়্যার